স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর
ডটকম
মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী,
অধ্যাপকদের মধ্যে ২৫ শতাংশ প্রথম গ্রেডে যাওয়ার সুযোগ পাবেন; যা ঘোষিত বেতন কাঠামোতে
ছিল না।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এক বৈঠকে ‘বেতন বৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি’ বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কমিটির প্রধান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেছেন, “এটা এখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবে, সেখান থেকে অনুমোদন হওয়ার পর অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষে এটা কার্যকর হবে।”
মন্ত্রিসভা কমিটির এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে আন্দোলনকারী বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।
ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ তাৎক্ষণি প্রতিক্রিয়ায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা খুবই খুশি। যে দাবি আদায়ে সংগ্রাম করেছিলাম, তা আদায় হয়েছে।”
জ্যেষ্ঠ সচিবদের মতো সুপার গ্রেডে উন্নীত হওয়ার সুযোগও দাবি করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা। তবে পদ সৃষ্টি সংক্রান্ত জটিলতায়ে তার অবসান এখনি হচ্ছে না।
গত বছরের ডিসেম্বরে সরকারি চাকুরেদের অষ্টম বেতন কাঠামোর গেজেট প্রকাশের পর আন্দোলনে নেমেছিলেন আগে থেকে আপত্তি জানিয়ে আসা সরকারি ৩৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাতিল হওয়ার বিরোধিতা করছিলেন তারা। কেননা নতুন কাঠামোতে শিক্ষকদের তৃতীয় গ্রেডের উপরে উন্নীত হওয়ার সুযোগ ছিল না।
আন্দোলনকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে গেলে তাদের দাবিগুলো খতিয়ে ব্যবস্থা নিতে ‘বেতন বৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি’ গঠন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসে কর্মবিরতির কর্মসূচি স্থগিত করেন শিক্ষকরা।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে কয়েক দফায় বৈঠকের পর বৃহস্পতিবার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে মন্ত্রিসভা কমিটি।
বৈঠকের পর অর্থ সচিব মাহবুব আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, প্রচলিত নিয়ম অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ অধ্যাপক পদে পদোন্নতি বা পদায়ন পাবেন।
অধ্যাপক পদে চার বছর চাকরির মেয়াদ এবং স্বীকৃত জার্নালে গবেষণাধর্মী নতুন দুটি নিবন্ধ প্রকাশের শর্তে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে দ্বিতীয় গ্রেডে যাওয়া যাবে।
দ্বিতীয় গ্রেডপ্রাপ্ত অধ্যাপকগণ মোট কোয়ালিফায়িং চাকরির মেয়াদ ন্যূনতম ২০ বছর এবং দ্বিতীয় গ্রেডের সীমায় পৌঁছানোর ২ বছর পর জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রথম গ্রেড পাবেন।
“তবে এই সংখ্যা মোট অধ্যাপকের শতকরা ২৫ ভাগের বেশি হবে না,” বলেন অর্থ সচিব।
অষ্টম বেতন কাঠামোয় অধ্যাপকদের তৃতীয় গ্রেডের উপরে ওঠার পথ বন্ধ হয়েছিল জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ফরিদ বলেন, “নতুন বেতন কাঠামোয় বড় জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তার অবসান হল।”
বর্তমানে পুরনো ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যগুলোতে পদোন্নতি নীতিমালা অনুসৃত হয় না জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, “নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এ সবের কিছুই অনুসরণ করে না। কিন্তু এই যে নীতিমালাটা হল, এটা ৩৮টা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযোজ্য হবে।
“এর জন্য কোনো আইন করার প্রয়োজন হলে সেটাও আমরা যথাযথভাবে করে ফেলব।”
এই নীতিমালা যেন শক্তভাবে প্রতিপালিত হয়, সেদিকে নজর থাকবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।
সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পদোন্নতির জন্য একটি নীতিমালার উপর জোর দেন ফেডারেশন নেতারাও।
ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যপক এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, “এতদিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একেকটাতে একেক নিয়ম ছিল। এই বিষয়ে ধারাবাহিকতারও অভাব ছিল। আজকের এই সভার মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকরা গ্রেড-১ এ যাওয়ার জন্য আজীবনের একটা নিয়ম করে দিয়েছেন।”
ভবিষ্যতের চাওয়া: গবেষণা, বৃত্তি, সুপারগ্রেড
জ্যেষ্ঠ সচিবদের মতো অধ্যাপকদের সুপার গ্রেডে উন্নীত হওয়ার সুযোগও দাবি করেছিলেন আন্দোলনরত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা।
বৈঠকে অংশ নেওয়া অধ্যাপক ফরিদ সাংবাদিকদের
বলেন, জ্যেষ্ঠ সচিবদের সমপর্যায়ে অধ্যাপকদের পদোন্নতি দিতে নতুন পদ সৃষ্টি করতে হবে।
“আইনমন্ত্রী আমাদের বলেছেন, বেতন বৈষম্য নিরসন সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির এখতিয়ারে এই বিষয়টি নেই। তাই এ বিষয়ে আমরা শিক্ষা মন্ত্রাণালয়ে প্রস্তাব পাঠাব। নতুন পদ সৃষ্টির বিষয়ে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন পদ সৃষ্টিতে কাজ করবে।”
বৈঠকে অংশ নেওয়া ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল সাংবাদিকদের বলেন, “কত শতাংশ (সুপার গ্রেডে) আমরা চাই, এই বিষয়ক নিয়মনীতির বিষয় উল্লেখ করে অল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণলয় বরাবর একটা দরখাস্ত করব।”
এই বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, “শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এটা সরকারের সিদ্ধান্ত হবে।”
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভবিষ্যতের চাওয়া হিসাবে গবেষণা তহবিল, বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি বাড়াতে সরকারের কাছে পদক্ষেপ চেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।
অধ্যাপক ফরিদ বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার জন্য কোনো ফান্ডই নাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০০ কোটি টাকার বাজেটের মধ্যে মাত্র ৫০ লাখ টাকা গবেষণার জন্য।
“বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণা একসাথে যায়। সেই জায়গায় অর্থমন্ত্রীর কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণার জন্য যাতে ফান্ড পায়।”
বৃত্তির বিষয়ে তিনি বলেন, “পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষকের স্কলারশিপ নাই। তাদেরকে আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতা করে স্কলারশিপ পেতে হয়। গবেষণায় আমাদের উচ্চশিক্ষার জায়গা যদি শূন্য হয়ে যায়, তাহলে আমাদের উচ্চশিক্ষায় বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি হবে।
“আমাদের তরুণ ব্রিলিয়ান্ট এই শিক্ষকরা যাতে বাইরে যেতে পারে, পড়াশোনা করতে পারে, সে জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করা দরকার।”
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এক বৈঠকে ‘বেতন বৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি’ বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কমিটির প্রধান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেছেন, “এটা এখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবে, সেখান থেকে অনুমোদন হওয়ার পর অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষে এটা কার্যকর হবে।”
মন্ত্রিসভা কমিটির এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে আন্দোলনকারী বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।
ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ তাৎক্ষণি প্রতিক্রিয়ায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা খুবই খুশি। যে দাবি আদায়ে সংগ্রাম করেছিলাম, তা আদায় হয়েছে।”
জ্যেষ্ঠ সচিবদের মতো সুপার গ্রেডে উন্নীত হওয়ার সুযোগও দাবি করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা। তবে পদ সৃষ্টি সংক্রান্ত জটিলতায়ে তার অবসান এখনি হচ্ছে না।
গত বছরের ডিসেম্বরে সরকারি চাকুরেদের অষ্টম বেতন কাঠামোর গেজেট প্রকাশের পর আন্দোলনে নেমেছিলেন আগে থেকে আপত্তি জানিয়ে আসা সরকারি ৩৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাতিল হওয়ার বিরোধিতা করছিলেন তারা। কেননা নতুন কাঠামোতে শিক্ষকদের তৃতীয় গ্রেডের উপরে উন্নীত হওয়ার সুযোগ ছিল না।
আন্দোলনকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে গেলে তাদের দাবিগুলো খতিয়ে ব্যবস্থা নিতে ‘বেতন বৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি’ গঠন করা হয়।
এই দাবি পূরণে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেতারা (ফাইল ছবি)
এরপর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে কয়েক দফায় বৈঠকের পর বৃহস্পতিবার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে মন্ত্রিসভা কমিটি।
বৈঠকের পর অর্থ সচিব মাহবুব আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, প্রচলিত নিয়ম অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ অধ্যাপক পদে পদোন্নতি বা পদায়ন পাবেন।
অধ্যাপক পদে চার বছর চাকরির মেয়াদ এবং স্বীকৃত জার্নালে গবেষণাধর্মী নতুন দুটি নিবন্ধ প্রকাশের শর্তে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে দ্বিতীয় গ্রেডে যাওয়া যাবে।
দ্বিতীয় গ্রেডপ্রাপ্ত অধ্যাপকগণ মোট কোয়ালিফায়িং চাকরির মেয়াদ ন্যূনতম ২০ বছর এবং দ্বিতীয় গ্রেডের সীমায় পৌঁছানোর ২ বছর পর জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রথম গ্রেড পাবেন।
“তবে এই সংখ্যা মোট অধ্যাপকের শতকরা ২৫ ভাগের বেশি হবে না,” বলেন অর্থ সচিব।
অষ্টম বেতন কাঠামোয় অধ্যাপকদের তৃতীয় গ্রেডের উপরে ওঠার পথ বন্ধ হয়েছিল জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ফরিদ বলেন, “নতুন বেতন কাঠামোয় বড় জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তার অবসান হল।”
বর্তমানে পুরনো ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যগুলোতে পদোন্নতি নীতিমালা অনুসৃত হয় না জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, “নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এ সবের কিছুই অনুসরণ করে না। কিন্তু এই যে নীতিমালাটা হল, এটা ৩৮টা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযোজ্য হবে।
“এর জন্য কোনো আইন করার প্রয়োজন হলে সেটাও আমরা যথাযথভাবে করে ফেলব।”
এই নীতিমালা যেন শক্তভাবে প্রতিপালিত হয়, সেদিকে নজর থাকবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।
সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পদোন্নতির জন্য একটি নীতিমালার উপর জোর দেন ফেডারেশন নেতারাও।
ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যপক এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, “এতদিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একেকটাতে একেক নিয়ম ছিল। এই বিষয়ে ধারাবাহিকতারও অভাব ছিল। আজকের এই সভার মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকরা গ্রেড-১ এ যাওয়ার জন্য আজীবনের একটা নিয়ম করে দিয়েছেন।”
ভবিষ্যতের চাওয়া: গবেষণা, বৃত্তি, সুপারগ্রেড
জ্যেষ্ঠ সচিবদের মতো অধ্যাপকদের সুপার গ্রেডে উন্নীত হওয়ার সুযোগও দাবি করেছিলেন আন্দোলনরত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা।
আন্দোলনের সময় এক সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক ফরিদ আহমেদ (ফাইল ছবি)
“আইনমন্ত্রী আমাদের বলেছেন, বেতন বৈষম্য নিরসন সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির এখতিয়ারে এই বিষয়টি নেই। তাই এ বিষয়ে আমরা শিক্ষা মন্ত্রাণালয়ে প্রস্তাব পাঠাব। নতুন পদ সৃষ্টির বিষয়ে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন পদ সৃষ্টিতে কাজ করবে।”
বৈঠকে অংশ নেওয়া ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল সাংবাদিকদের বলেন, “কত শতাংশ (সুপার গ্রেডে) আমরা চাই, এই বিষয়ক নিয়মনীতির বিষয় উল্লেখ করে অল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণলয় বরাবর একটা দরখাস্ত করব।”
এই বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, “শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এটা সরকারের সিদ্ধান্ত হবে।”
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভবিষ্যতের চাওয়া হিসাবে গবেষণা তহবিল, বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি বাড়াতে সরকারের কাছে পদক্ষেপ চেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।
অধ্যাপক ফরিদ বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার জন্য কোনো ফান্ডই নাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০০ কোটি টাকার বাজেটের মধ্যে মাত্র ৫০ লাখ টাকা গবেষণার জন্য।
“বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণা একসাথে যায়। সেই জায়গায় অর্থমন্ত্রীর কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণার জন্য যাতে ফান্ড পায়।”
বৃত্তির বিষয়ে তিনি বলেন, “পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষকের স্কলারশিপ নাই। তাদেরকে আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতা করে স্কলারশিপ পেতে হয়। গবেষণায় আমাদের উচ্চশিক্ষার জায়গা যদি শূন্য হয়ে যায়, তাহলে আমাদের উচ্চশিক্ষায় বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি হবে।
“আমাদের তরুণ ব্রিলিয়ান্ট এই শিক্ষকরা যাতে বাইরে যেতে পারে, পড়াশোনা করতে পারে, সে জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করা দরকার।”
শেয়ার করুন
0 coment rios: