স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ সতর্কবানী না দেয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বাজেয়াপ্ত ও ধ্বংস ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী গত ১৯ মার্চ, ২০১৬ হতে সকল প্রকার তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী মূদ্রণের নির্দেশনা থাকলেও অধিকাংশ তামাক কোম্পানী রাষ্ট্রের এই গুরুত্বপূর্ণ আইন অমান্য করে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী ছাড়াই বিড়ি-সিগারেট, জর্দ্দা-গুলসহ সকল তামাকজাত দ্রব্য বাজারজাত করে আসছে। আইন অনুসারে, নির্দিষ্ট সময়ের পর ছবিসহ স্বাস্থ্য সতর্কবানীর মূদ্রণ ছাড়া সকল প্রকার তামাকজাত দ্রব্য ক্রয়/বিক্রয় নিষিদ্ধ।
আইন বাস্তবায়ন ও জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে আজ বেলা ১২:০০ টায় ঢাকা জেলা
প্রশাসনের বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া সুলতানার নেতৃত্বে
ভ্রাম্যমান আদালত ঢাকার খিলগাও তালতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৯টি দোকানের
মালিককে মোড়কে সর্তকবানী ছাড়া সিগারেট, জর্দ্দা, গুল বিক্রয়ের দায়ে সতর্ক
এবং প্রচুর পরিমানে তামাকজাত দ্রব্য বাজেয়াপ্ত ও ধ্বংস করা হয়।
উল্লেখ্য ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ও বিধিমালায়, সকল ধরনের তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী তামাকজাত দ্রব্যের প্যাকেট, মোড়ক বা কৌটার উভয় পার্শ্বে মূল প্রদর্শনী তলের উপরিভাগে অনূন্য শতকরা ৫০ ভাগ স্থান জুড়িয়া তামাকজাত দ্রব্যের ক্ষতি সম্পর্কে, রঙ্গিন ছবি ও লেখা সম্বলিত, স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সতর্কবাণী, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে, বাংলায় মূদ্রণ করারা নির্দেশনা দেয়া আছে।
তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয়কারী ও সাধারণ জনগণের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া সুলতানা বলেন, জনস্বার্থে সরকার তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা রাস্ট্রের সকল নাগরিকের দায়িত্ব। অবৈধভাবে বাজারজাত করা তামাকজাত দ্রব্য বাজারে পাওয়া গেলে আইন অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইন লঙ্ঘণকারীদের সতর্ক করা হলো। ভবিষ্যতে কেউ এই আইন পূণরায় লঙ্ঘণ করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
আইন বাস্তবায়নে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবানী মূদ্রণের নির্দিষ্ট দিন পার হলেও এখন পর্যন্ত অধিকাংশ কোম্পানী তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবানী প্রদান করেনি। বাজার মনিটরিং করে দেখা যায়, কিছু সংখ্যক কোম্পানী ছবিসহ সতর্কবানী মূদ্রণ করলেও এক্ষেত্রে আইন ও বিধিমালা অনুসরণ করা হয়নি। ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান চলাকালীন সময়ে অত্র এলাকায় জনগণের মাঝে ব্যাাপক সাড়া পড়ে এবং সাধারণ মানুষ ভ্রাম্যমান আদালতকে সহযোগিতা করে ও স্বতস্ফুর্তভাবে সমর্থন জানায়। বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট আইন বাস্তবায়নে এ ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
উল্লেখ্য ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ও বিধিমালায়, সকল ধরনের তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী তামাকজাত দ্রব্যের প্যাকেট, মোড়ক বা কৌটার উভয় পার্শ্বে মূল প্রদর্শনী তলের উপরিভাগে অনূন্য শতকরা ৫০ ভাগ স্থান জুড়িয়া তামাকজাত দ্রব্যের ক্ষতি সম্পর্কে, রঙ্গিন ছবি ও লেখা সম্বলিত, স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সতর্কবাণী, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে, বাংলায় মূদ্রণ করারা নির্দেশনা দেয়া আছে।
তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয়কারী ও সাধারণ জনগণের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট তানিয়া সুলতানা বলেন, জনস্বার্থে সরকার তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা রাস্ট্রের সকল নাগরিকের দায়িত্ব। অবৈধভাবে বাজারজাত করা তামাকজাত দ্রব্য বাজারে পাওয়া গেলে আইন অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইন লঙ্ঘণকারীদের সতর্ক করা হলো। ভবিষ্যতে কেউ এই আইন পূণরায় লঙ্ঘণ করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
আইন বাস্তবায়নে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবানী মূদ্রণের নির্দিষ্ট দিন পার হলেও এখন পর্যন্ত অধিকাংশ কোম্পানী তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবানী প্রদান করেনি। বাজার মনিটরিং করে দেখা যায়, কিছু সংখ্যক কোম্পানী ছবিসহ সতর্কবানী মূদ্রণ করলেও এক্ষেত্রে আইন ও বিধিমালা অনুসরণ করা হয়নি। ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান চলাকালীন সময়ে অত্র এলাকায় জনগণের মাঝে ব্যাাপক সাড়া পড়ে এবং সাধারণ মানুষ ভ্রাম্যমান আদালতকে সহযোগিতা করে ও স্বতস্ফুর্তভাবে সমর্থন জানায়। বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট আইন বাস্তবায়নে এ ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
0 coment rios: