বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির (আইইউবি) ১৭তম সমাবর্তনে বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান মন্ত্রী। বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদের প্রতিনিধি হিসেবে সমাবর্তনে সভাপতিত্বকালে শিক্ষা ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান অর্জনে আইইউবির প্রশংসা করেন তিনি।
সমাবর্তন আরো বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, আইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক এম ওমর রহমান, ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান রাশেদ চৌধুরী এবং ইএসটিসিডির চেয়ারম্যান এ মতিন চৌধুরী।
সমাবর্তনে আইইউবির চারজন কৃতী শিক্ষার্থীকে তাদের অসামান্য কৃতিত্বের জন্য বিশেষ স্বীকৃতি দেয়া হয়। শিক্ষায় মাহতাব ফাহিম, সংস্কৃতিতে সাকিবা বিনতে আলী, সমাজসেবায় সালমান আহমেদ এবং ক্রীড়ায় হিশাম রহমানকে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়।
দেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে উদার দৃষ্টিভঙ্গিতে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রকার ফি নির্ধারণের জন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে দেশের জন্য অতি প্রয়োজনীয় দক্ষ জনসম্পদ গড়ে তুলতে বিরাট সম্ভাবনার খাত হিসেবে উল্লেখ করে এ সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগাতে শিক্ষামন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোক্তাদের সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান মেনে চলার পরামর্শ দেন।
আইন অমান্যকারী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ক্যাম্পাসে এখনো যায়নি, একাধিক ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে, বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হতে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অনুষ্ঠানে ডিগ্রি অর্জনকারী ১ হাজার ৩৮৮ নবীন গ্র্যাজুয়েটকে সনদ প্রদান করা হয়। সমাবর্তনে সেরা ফলাফলের জন্য শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে স্বর্ণপদক গ্রহণ করেন বিবিএ গ্র্যাজুয়ে
0 coment rios: