এবার দেশেই সর্ববৃহৎ চুনাপাথরের খনির সন্ধান পাওয়া গেছে
ঢাকা, ২১ এপ্রিল, স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম:: সুখবর! সুখবর!! সুখবর!!! নওগাঁয় দেশের
সর্ববৃহৎ চুনাপাথরের খনি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও
খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। তিনি জানান, ওই খনিতে দেশের সব
সিমেন্ট কারখানার চাহিদা মেটানোর মতো চুনাপাথরের মজুদ রয়েছে। আজ
বৃহস্পতিবার দুপুরে হঠাৎ করেই নিজের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ডেকে নিয়ে
তিনি এ সুখবর দিয়েছেন। নওগাঁ জেলার বদলগাছি থানার তাজপুর গ্রামে প্রায় ৫০
বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ২ হাজার ২১৪ ফুট মাটির নিচে চুনাপাথরের ওই খনির
সন্ধান মিলেছে জানিয়ে তিনি বলেন, অচিরেই সেখানে সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু
করবে ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর। এ খনিতে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে দেড়-দুই
বছর লাগতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, লাভজনক বিবেচিত হলে এরপর বাণিজ্যিক
উত্তোলনের পদক্ষেপ নেবে সরকার।
নসরুল হামিদ বিপু বলেন, কিছুক্ষণ আগে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চুনাপাথর খনি আবিষ্কৃত হয়েছে।… ড্রিলিং এখনো চলছে। এ আবিষ্কারে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি হওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এ খনি থেকে উৎপাদন সম্ভব হলে বাংলাদেশের কোনো সিমেন্ট কারখানাকে আর চুনাপাথর আমদানি করতে হবে না। অর্থ্যাৎ, হাজার কোটির বেশি টাকার চুনাপাথর আমরা ব্যবহার করতে পারব। এটা নির্ভর করছে, এটা বাণিজ্যিকভাবে ভায়াবল হবে কি-না। ফিজিবিলিটি স্টাডি করলে সেটা বোঝা যাবে।
অবশ্য সিমেন্ট কারখানার চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ কী পরিমাণ চুনাপাথর প্রতিবছর আমদানি করে তা জানাতে পারেননি প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, এর আগে জয়পুরহাটে চুনাপাথরের খনি আবিষ্কৃত হলেও ১৯৬৩ সালের দিকে বাণিজ্যিকভাবে তা লাভজনক না হওয়ায় পরিত্যক্ত হিসেবে ছিল। এর মধ্যে অনেক প্রযুক্তি এসেছে। আমি ওই এলাকা পরিদর্শন করে আবার ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে বলেছি। আমরা চেষ্টা করছি, সেটাকে আবার পরীক্ষা করে শুরু করার জন্য
নসরুল হামিদ বিপু বলেন, কিছুক্ষণ আগে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চুনাপাথর খনি আবিষ্কৃত হয়েছে।… ড্রিলিং এখনো চলছে। এ আবিষ্কারে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি হওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এ খনি থেকে উৎপাদন সম্ভব হলে বাংলাদেশের কোনো সিমেন্ট কারখানাকে আর চুনাপাথর আমদানি করতে হবে না। অর্থ্যাৎ, হাজার কোটির বেশি টাকার চুনাপাথর আমরা ব্যবহার করতে পারব। এটা নির্ভর করছে, এটা বাণিজ্যিকভাবে ভায়াবল হবে কি-না। ফিজিবিলিটি স্টাডি করলে সেটা বোঝা যাবে।
অবশ্য সিমেন্ট কারখানার চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ কী পরিমাণ চুনাপাথর প্রতিবছর আমদানি করে তা জানাতে পারেননি প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, এর আগে জয়পুরহাটে চুনাপাথরের খনি আবিষ্কৃত হলেও ১৯৬৩ সালের দিকে বাণিজ্যিকভাবে তা লাভজনক না হওয়ায় পরিত্যক্ত হিসেবে ছিল। এর মধ্যে অনেক প্রযুক্তি এসেছে। আমি ওই এলাকা পরিদর্শন করে আবার ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে বলেছি। আমরা চেষ্টা করছি, সেটাকে আবার পরীক্ষা করে শুরু করার জন্য
0 coment rios: