অবশেষে কমেছে জ্বালানি তেলের দাম
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল, স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম:: বহু জল্পনা-কল্পানার পর অবশেষে কমেছে
সকল প্রকার জ্বালানি তেলের দাম।মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট একটি বিশ্বস্ত
সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সূত্রটি জানিয়েছে, এ দফায় পেট্রোল ও
অকটেন লিটার প্রতি কমেছে ১০ টাকা আর ডিজেল ও কেরোসিন কমেছে প্রতি লিটার
৩টাকা হরে। অর্থাৎ ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ৪ শতাংশ এবং অকটেন ও পেট্রোলের
দাম ১০ শতাংশের মতো কমেছে। আজ সন্ধ্যায় এ ব্যাপারে গ্যাজেট জারি করা
হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।
প্রসঙ্গত আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ২০১৪ সালের জুন থেকে। কিন্তু দেশে এখন পর্যন্ত দাম না কমানোয় গত ২ বছর ধরে লাভ করছে বিপিসি। পক্ষান্তরে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে সর্বশেষ ২০১৩ সালের ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়। তখন পেট্রোল-অকটেন লিটার প্রতি ৫ টাকা এবং ডিজেল কেরোসিনের দাম ৭ টাকা করে বাড়ানো হয়েছিল।
এদিকে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, রববার মধ্যরাত থেকে নতুন দর কার্যকর হবে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে আজ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আসলাম জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে দর পুনর্র্নিধারণ করা হয়েছে। তার আগে গত ৩১ মার্চ ফার্নেস তেলের দাম প্রতি লিটার ৬০ টাকা থেকে ৪২ টাকায় নামিয়ে আনা হয়। সে সিদ্ধান্তের পর ৪ এপ্রিল জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ অন্য সব জ্বালানি তেলের দামও ১০ দিনের মধ্যে কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হল ১৯ দিন পর।
আন্তর্জাতিক বাজারের বর্তমান দাম (অপরিশোধিত প্রতি ব্যারেল বা ১৫৯ লিটার) অনুযায়ী প্রতি লিটার ফার্নেস অয়েল বিপিসি কিনছে ৩০ টাকায়, অকটেন ৫৫ টাকায় ও পেট্রল ৫০ টাকায়। ডিজেল আর কেরোসিন কিনছে ৩৮ টাকায়। কিন্তু দেশের বাজারে বিপিসি বিক্রি করছে বর্তমানে প্রতি লিটার অকটেন ৯৯, পেট্রোল ৯৬, কেরোসিন ও ডিজেল ৬৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কম দামে কিনে দেশে বেশি দামে বিক্রি করায় গত ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে বিপিসি ৫ হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে। আর চলতি ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে ৭ হাজার কোটি টাকা লাভের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এরমধ্যেই অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে মুনাফা হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদা প্রায় ৫৫ লাখ মেট্রিক টন। যার প্রায় পুরোটাই আমদানি করা হয়। এ তেল সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় পরিবহন খাতে, ৪৫ শতাংশ। এছাড়া বিদ্যুৎ খাতে ২৫ শতাংশ, কৃষি খাতে ১৯ শতাংশ, শিল্প খাতে ৪ শতাংশ এবং গৃহস্থালী ও অন্যান্য খাতে ৭ শতাং
প্রসঙ্গত আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ২০১৪ সালের জুন থেকে। কিন্তু দেশে এখন পর্যন্ত দাম না কমানোয় গত ২ বছর ধরে লাভ করছে বিপিসি। পক্ষান্তরে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে সর্বশেষ ২০১৩ সালের ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়। তখন পেট্রোল-অকটেন লিটার প্রতি ৫ টাকা এবং ডিজেল কেরোসিনের দাম ৭ টাকা করে বাড়ানো হয়েছিল।
এদিকে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, রববার মধ্যরাত থেকে নতুন দর কার্যকর হবে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে আজ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আসলাম জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে দর পুনর্র্নিধারণ করা হয়েছে। তার আগে গত ৩১ মার্চ ফার্নেস তেলের দাম প্রতি লিটার ৬০ টাকা থেকে ৪২ টাকায় নামিয়ে আনা হয়। সে সিদ্ধান্তের পর ৪ এপ্রিল জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ অন্য সব জ্বালানি তেলের দামও ১০ দিনের মধ্যে কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হল ১৯ দিন পর।
আন্তর্জাতিক বাজারের বর্তমান দাম (অপরিশোধিত প্রতি ব্যারেল বা ১৫৯ লিটার) অনুযায়ী প্রতি লিটার ফার্নেস অয়েল বিপিসি কিনছে ৩০ টাকায়, অকটেন ৫৫ টাকায় ও পেট্রল ৫০ টাকায়। ডিজেল আর কেরোসিন কিনছে ৩৮ টাকায়। কিন্তু দেশের বাজারে বিপিসি বিক্রি করছে বর্তমানে প্রতি লিটার অকটেন ৯৯, পেট্রোল ৯৬, কেরোসিন ও ডিজেল ৬৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কম দামে কিনে দেশে বেশি দামে বিক্রি করায় গত ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে বিপিসি ৫ হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে। আর চলতি ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে ৭ হাজার কোটি টাকা লাভের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এরমধ্যেই অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে মুনাফা হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদা প্রায় ৫৫ লাখ মেট্রিক টন। যার প্রায় পুরোটাই আমদানি করা হয়। এ তেল সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় পরিবহন খাতে, ৪৫ শতাংশ। এছাড়া বিদ্যুৎ খাতে ২৫ শতাংশ, কৃষি খাতে ১৯ শতাংশ, শিল্প খাতে ৪ শতাংশ এবং গৃহস্থালী ও অন্যান্য খাতে ৭ শতাং
0 coment rios: