ওবামার পররাষ্ট্রনীতি অবিবেচক ও উদ্দেশ্যহীন
২৮ এপ্রিল, স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার
পররাষ্ট্রনীতিকে ‘অবিবেচক ও উদ্দেশ্যহীন’ বলে সমালোচনা করেছেন প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের ফ্রন্টরানার বা মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে থাকা
প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
নির্বাচিত হলে অ্যামেরিকার স্বার্থকেই সবার আগে গুরুত্ব দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মি. ট্রাম্প।
এমনকি রাশিয়া আর চীনের সঙ্গে সম্পর্কের জটিলতা নিরসন করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
নির্বাচনী প্রচারণায় নামার পর থেকেই বিভিন্ন বিষয়ে আগ্রাসী মন্তব্য করে সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এজন্য নিজের দলের ভেতরেও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি।
এমনকি দলের ভেতরে মনোনয়ন প্রত্যাশী অপর প্রার্থীদের একত্রিত হয়ে মি. ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবার ঘটনাও ঘটেছে।
তবে, সংবাদদাতারা বলছেন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে নিজের প্রথম এই বক্তৃতায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আগের চেয়ে কৌশলী ও সংযত মনে হয়েছে। তৈরি করা স্ক্রিপ্টের বাইরে কোন কথা বলেননি তিনি।
ওয়াশিংটনে দেয়া ঐ ভাষণে মি. ট্রাম্প বলেছেন, অ্যামেরিকাকে আবার এমন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে যাতে সবাই আমাদের সমীহ করে।
আমাদের দেশকে আবার ধনবান এবং মহান একটি রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে। আর তা করতে পারলেই এই শতাব্দী আবারো শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধশালী হয়ে উঠবে।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্রগুলোর কাছ থেকে নতুন করে সমীহ আদায় করার সময় এসে গেছে বলেও মন্তব্য করেন মি. ট্রাম্প।
ভাষণে মিত্র রাষ্ট্রগুলোর প্রতিরক্ষার খরচ যুক্তরাষ্ট্র আর মিটিয়ে দেবেনা বলেও জানিয়ে দেন মি. ট্রাম্প।
সেই সঙ্গে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীকে পরাজিত করার জন্য যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবারও আশ্বাস দেন মি. ট্রাম্প। সূত্র: বিবিসি বাংলা
নির্বাচিত হলে অ্যামেরিকার স্বার্থকেই সবার আগে গুরুত্ব দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মি. ট্রাম্প।
এমনকি রাশিয়া আর চীনের সঙ্গে সম্পর্কের জটিলতা নিরসন করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
নির্বাচনী প্রচারণায় নামার পর থেকেই বিভিন্ন বিষয়ে আগ্রাসী মন্তব্য করে সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এজন্য নিজের দলের ভেতরেও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি।
এমনকি দলের ভেতরে মনোনয়ন প্রত্যাশী অপর প্রার্থীদের একত্রিত হয়ে মি. ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবার ঘটনাও ঘটেছে।
তবে, সংবাদদাতারা বলছেন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে নিজের প্রথম এই বক্তৃতায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আগের চেয়ে কৌশলী ও সংযত মনে হয়েছে। তৈরি করা স্ক্রিপ্টের বাইরে কোন কথা বলেননি তিনি।
ওয়াশিংটনে দেয়া ঐ ভাষণে মি. ট্রাম্প বলেছেন, অ্যামেরিকাকে আবার এমন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে যাতে সবাই আমাদের সমীহ করে।
আমাদের দেশকে আবার ধনবান এবং মহান একটি রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে। আর তা করতে পারলেই এই শতাব্দী আবারো শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধশালী হয়ে উঠবে।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্রগুলোর কাছ থেকে নতুন করে সমীহ আদায় করার সময় এসে গেছে বলেও মন্তব্য করেন মি. ট্রাম্প।
ভাষণে মিত্র রাষ্ট্রগুলোর প্রতিরক্ষার খরচ যুক্তরাষ্ট্র আর মিটিয়ে দেবেনা বলেও জানিয়ে দেন মি. ট্রাম্প।
সেই সঙ্গে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীকে পরাজিত করার জন্য যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবারও আশ্বাস দেন মি. ট্রাম্প। সূত্র: বিবিসি বাংলা
0 coment rios: