সরকার পাসপোর্ট সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চায়
এপ্রিল, স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: আমরা পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন সেক্টরকে আরও আধুনিক
সেক্টরে পরিণত করতে চাই। আমাদের সরকার পাসপোর্ট সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায়
পৌঁছে দিতে চায়। আজ রবিবার ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস এবং দেশের
৯টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন
তিনি।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদফতরে আজ সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভবনগুলোর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস ছাড়াও মানিকগঞ্জ, কুষ্টিয়া, পাবনা, পটুয়াখালী, ফেনী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও দিনাজপুরে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৬৯ সালে যখন আমি দেশের বাইরে যায়, করাচি থেকে পাসপোর্ট এবং ভিসা করতে হত। আমরা তখন কতটা অবহেলিত ছিলাম এ যুগের কেউ তা কল্পনাও করতে পারবে না। পরবর্তীতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়। তিনি স্বাধীনতা না এনে দিলে হয়তো নিজের দেশের পাসপোর্টের স্বপ্ন পূরণ হত না। জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে সেই পাসপোর্ট সেবাকে আজ আরো বাড়ানো হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, অতি অল্প সময়ে ১ কোটি ৪০ লাখ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট ও ৩ লাখ মেশিন রিডেবল ভিসা প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতর একটি নজির স্থাপন করেছে। নির্দিষ্ট সময়ে প্রবাসী শ্রমিকদের পাসপোর্ট ব্যর্থ হবে বলে পত্র-পত্রিকায় অনেক হতাশাজনক সংবাদ ছাপানো প্রচার হয়েছিল। এখন আমরা সফল হয়েছি। কোন মিডিয়া এই সফলতা তুলে ধরেনি।
উন্নতমানের নিরাপদ ভ্রমণ দলিল ‘ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট’ প্রবর্তনের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ পাসপোর্ট প্রবর্তিত হলে এ খাতে কোনো জালিয়াতি সম্ভব হবে না।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদফতরে আজ সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভবনগুলোর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস ছাড়াও মানিকগঞ্জ, কুষ্টিয়া, পাবনা, পটুয়াখালী, ফেনী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও দিনাজপুরে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৬৯ সালে যখন আমি দেশের বাইরে যায়, করাচি থেকে পাসপোর্ট এবং ভিসা করতে হত। আমরা তখন কতটা অবহেলিত ছিলাম এ যুগের কেউ তা কল্পনাও করতে পারবে না। পরবর্তীতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়। তিনি স্বাধীনতা না এনে দিলে হয়তো নিজের দেশের পাসপোর্টের স্বপ্ন পূরণ হত না। জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে সেই পাসপোর্ট সেবাকে আজ আরো বাড়ানো হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, অতি অল্প সময়ে ১ কোটি ৪০ লাখ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট ও ৩ লাখ মেশিন রিডেবল ভিসা প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতর একটি নজির স্থাপন করেছে। নির্দিষ্ট সময়ে প্রবাসী শ্রমিকদের পাসপোর্ট ব্যর্থ হবে বলে পত্র-পত্রিকায় অনেক হতাশাজনক সংবাদ ছাপানো প্রচার হয়েছিল। এখন আমরা সফল হয়েছি। কোন মিডিয়া এই সফলতা তুলে ধরেনি।
উন্নতমানের নিরাপদ ভ্রমণ দলিল ‘ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট’ প্রবর্তনের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ পাসপোর্ট প্রবর্তিত হলে এ খাতে কোনো জালিয়াতি সম্ভব হবে না।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক
0 coment rios: