স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: নীরব ঘাতক শব্দদূষণের কবলে রাজধানী। শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যর জন্য মারাত্মক হুমকি। শ্রবণশক্তি হ্রাস, বধিরতা, হৃদরোগ, মেজাজ খিটখিটে, বিরক্তি সৃষ্টি, শিক্ষর্থীদের পড়ালেখা বিঘ্নিত হওয়া, অসুস্থ ব্যক্তিদের আরোগ্য লাভের ক্ষেত্রে শব্দদূষণ প্রতিবন্ধকতাস্বরূপ।
শব্দদূষণের ভয়াবহ ক্ষতির হাত থেকে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষায় শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। যেখানে শব্দের মানমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া আছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের 'শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক কর্মসূচির' অধীনে শনিবার থেকে শব্দের মাত্রা পরিমাপের জন্য চুক্তিবদ্ধ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট জরিপ কার্যক্রম শুরু করেছে।
ঢাকা শহরের ৭০টি স্থানে জরিপ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। প্রতিটি স্থানে দুইটি কর্মদিবস ও একটি ছুটির দিনে পিক ও অফ-পিক আওয়ারে শব্দের মাত্রা পরিমাপ করা হচ্ছে।
শনিবার ঢাকা শহরের ১০টি স্থানে একযোগে শব্দের মাত্রা পরিমাপ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বিধিমালা অনুযায়ী রাতে শব্দের মানমাত্রা সর্বনিম্ন ৪০ ডেসিবল এবং সর্বোচ্চ ৭৫ ডেসিবল নির্ধারণ করা হয়েছে।
সে হিসেবে শনিবার শব্দের মাত্রা পরিমাপ করে দেখা যায়, ঢাকায় নির্ধারিত মানমাত্রার চেয়ে প্রায় দেড়গুণ শব্দ সৃষ্টি হচ্ছে। ঢাকা শহরে বিভিন্ন স্থানে প্রাপ্ত শব্দের মাত্রা যথাক্রমে শাহজালাল এভিনিউ, উত্তরায় সর্বোচ্চ ৯৩.৫ এবং সর্বনিম্ন ৬০.৯; জসিমউদ্দিন রোড, উত্তরায় সর্বোচ্চ ৯৫.৮ এবং সর্বনিম্ন ৬৪.২; মিরপুর-১ এ সর্বোচ্চ ৯৬ এবং সর্বনিম্ন ৫৬; পল্লবীতে সর্বোচ্চ ৯১.৫ এবং সর্বনিম্ন ৪৯.১; ধানমণ্ডি বয়েস স্কুলের সামনে সর্বোচ্চ ১০৭.১ এবং সর্বনিম্ন ৬৩.৮; ধানমণ্ডি রোড নং ৫ এ সর্বোচ্চ ৯৫.৫ এবং সর্বনিম্ন ৫৫.৭; শংকর মোড়ে সর্বোচ্চ ১১৪.৭ এবং সর্বনিম্ন ৬৪; নিউমার্কেট এর সামনে সর্বোচ্চ ১০৪.১ এবং নিম্ন ৬৪; পিজি ও বারডেম হাসপাতালের সামনে সর্বোচ্চ ৯৭.৩ এবং সর্বনিম্ন ৬৮.৪ এবং সচিবালয়ের সামনে সর্বোচ্চ ৮৮ এবং সর্বনিম্ন ৫৭।
ধানমণ্ডিস্থ গভ. বয়েজ স্কুলের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে জরিপ কার্যক্রম শুরু হয়। এতে পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ও 'শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক কর্মসূচি'র কর্মসূচি পরিচালক ফরিদ আহমেদ, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট এর কর্মসূচি ব্যবস্থাপক মারুফ হোসেন, উপ-কর্মসূচি ব্যবস্থাপক নাজনীন কবীর এবং জ্যেষ্ঠ প্রকল্প কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকায় মাত্রার চেয়ে দেড়গুণ বেশি শব্দ
সাম্প্রতিক দেশকাল প্রতিবেদক
নীরব ঘাতক শব্দদূষণের কবলে রাজধানী। শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যর জন্য মারাত্মক
হুমকি। শ্রবণশক্তি হ্রাস, বধিরতা, হৃদরোগ, মেজাজ খিটখিটে, বিরক্তি সৃষ্টি,
শিক্ষর্থীদের পড়ালেখা বিঘ্নিত হওয়া, অসুস্থ ব্যক্তিদের আরোগ্য লাভের
ক্ষেত্রে শব্দদূষণ প্রতিবন্ধকতাস্বরূপ।
শব্দদূষণের ভয়াবহ ক্ষতির হাত থেকে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষায় শব্দদূষণ
(নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। যেখানে শব্দের মানমাত্রা নির্ধারণ
করে দেওয়া আছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের 'শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও
অংশীদারিত্বমূলক কর্মসূচির' অধীনে শনিবার থেকে শব্দের মাত্রা পরিমাপের জন্য
চুক্তিবদ্ধ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ
ট্রাস্ট জরিপ কার্যক্রম শুরু করেছে।
ঢাকা শহরের ৭০টি স্থানে জরিপ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। প্রতিটি স্থানে
দুইটি কর্মদিবস ও একটি ছুটির দিনে পিক ও অফ-পিক আওয়ারে শব্দের মাত্রা
পরিমাপ করা হচ্ছে।
শনিবার ঢাকা শহরের ১০টি স্থানে একযোগে শব্দের মাত্রা পরিমাপ কার্যক্রম
শুরু হয়েছে। বিধিমালা অনুযায়ী রাতে শব্দের মানমাত্রা সর্বনিম্ন ৪০ ডেসিবল
এবং সর্বোচ্চ ৭৫ ডেসিবল নির্ধারণ করা হয়েছে।
সে হিসেবে শনিবার শব্দের মাত্রা পরিমাপ করে দেখা যায়, ঢাকায় নির্ধারিত
মানমাত্রার চেয়ে প্রায় দেড়গুণ শব্দ সৃষ্টি হচ্ছে। ঢাকা শহরে বিভিন্ন স্থানে
প্রাপ্ত শব্দের মাত্রা যথাক্রমে শাহজালাল এভিনিউ, উত্তরায় সর্বোচ্চ ৯৩.৫
এবং সর্বনিম্ন ৬০.৯; জসিমউদ্দিন রোড, উত্তরায় সর্বোচ্চ ৯৫.৮ এবং সর্বনিম্ন
৬৪.২; মিরপুর-১ এ সর্বোচ্চ ৯৬ এবং সর্বনিম্ন ৫৬; পল্লবীতে সর্বোচ্চ ৯১.৫
এবং সর্বনিম্ন ৪৯.১; ধানমণ্ডি বয়েস স্কুলের সামনে সর্বোচ্চ ১০৭.১ এবং
সর্বনিম্ন ৬৩.৮; ধানমণ্ডি রোড নং ৫ এ সর্বোচ্চ ৯৫.৫ এবং সর্বনিম্ন ৫৫.৭;
শংকর মোড়ে সর্বোচ্চ ১১৪.৭ এবং সর্বনিম্ন ৬৪; নিউমার্কেট এর সামনে
সর্বোচ্চ ১০৪.১ এবং নিম্ন ৬৪; পিজি ও বারডেম হাসপাতালের সামনে সর্বোচ্চ
৯৭.৩ এবং সর্বনিম্ন ৬৮.৪ এবং সচিবালয়ের সামনে সর্বোচ্চ ৮৮ এবং সর্বনিম্ন
৫৭।
ধানমণ্ডিস্থ গভ. বয়েজ স্কুলের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে জরিপ কার্যক্রম শুরু
হয়। এতে পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ও 'শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও
অংশীদারিত্বমূলক কর্মসূচি'র কর্মসূচি পরিচালক ফরিদ আহমেদ, ওয়ার্ক ফর এ
বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট এর কর্মসূচি ব্যবস্থাপক মারুফ হোসেন, উপ-কর্মসূচি
ব্যবস্থাপক নাজনীন কবীর এবং জ্যেষ্ঠ প্রকল্প কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান
উপস্থিত ছিলেন।
0 coment rios: