স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: টাঙ্গাইলের গোপালপুরে এক দর্জিকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গোপালপুর পৌরসভার ডুবাইল বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নিখিল চন্দ্র জোয়ার্দার
(৫০) পৌরসভার ডুবাইল বাজার এলাকার
নলিনী চন্দ্র জোয়ার্দারের ছেলে।
গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল জানান, ডুবাইল বাজারে বাড়ির মধ্যেই তার দোকানে কাপড় কাটছিলেন নিখিল। এসময় মোটরসাইকেলে এসে তিন যুবক তার দোকানে ঢুকে এলোপাতাড়ি মাথায় ও গলায় কোপাতে থাকে।
ওসি জানান, মৃত্যু নিশ্চিত করে ওই তিন যুবক মোটরসাইকেলে চলে যায়। এসময় দুর্বৃত্তরা বোমা সদৃশ্য একটি ব্যাগ ফেলে রেখে যায়।
খবর পেয়ে র্যাব, পুলিশ ও সিআইডির একটি বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। হত্যার ধরণ দেখে পুলিশের ধারণা, কোনও উগ্রপন্থি এ ঘটনা ঘটাতে পারে অথবা পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড।
টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, ঘটনা তদন্ত না করে কিছু বলা যাবে না। আমরা সিআইডিকে ডেকেছি। তারা বিষয়টি দেখছে। পুলিশ জড়িতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিখিল চন্দ্র জোয়ার্দার তিন বছর আগে ইসলাম ধর্ম ও মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা) নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠৈ। ওই ঘটনায় এলাকার লোকজন বিক্ষুদ্ধ হয়ে তাকে পুলিশে সোপর্দ করেন।
ওই সময় তার বিরুদ্ধে গোপালপুর থানায় একটি মামলা হয়। ওই মামলায় তিনি তিন মাস হাজতবাস করেন। জেল থেকে জামিনে বের হয়ে তিনি নিজের ব্যবসা দর্জির কাজ করছিলেন।
গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল জানান, ডুবাইল বাজারে বাড়ির মধ্যেই তার দোকানে কাপড় কাটছিলেন নিখিল। এসময় মোটরসাইকেলে এসে তিন যুবক তার দোকানে ঢুকে এলোপাতাড়ি মাথায় ও গলায় কোপাতে থাকে।
ওসি জানান, মৃত্যু নিশ্চিত করে ওই তিন যুবক মোটরসাইকেলে চলে যায়। এসময় দুর্বৃত্তরা বোমা সদৃশ্য একটি ব্যাগ ফেলে রেখে যায়।
খবর পেয়ে র্যাব, পুলিশ ও সিআইডির একটি বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। হত্যার ধরণ দেখে পুলিশের ধারণা, কোনও উগ্রপন্থি এ ঘটনা ঘটাতে পারে অথবা পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড।
টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, ঘটনা তদন্ত না করে কিছু বলা যাবে না। আমরা সিআইডিকে ডেকেছি। তারা বিষয়টি দেখছে। পুলিশ জড়িতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিখিল চন্দ্র জোয়ার্দার তিন বছর আগে ইসলাম ধর্ম ও মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা) নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠৈ। ওই ঘটনায় এলাকার লোকজন বিক্ষুদ্ধ হয়ে তাকে পুলিশে সোপর্দ করেন।
ওই সময় তার বিরুদ্ধে গোপালপুর থানায় একটি মামলা হয়। ওই মামলায় তিনি তিন মাস হাজতবাস করেন। জেল থেকে জামিনে বের হয়ে তিনি নিজের ব্যবসা দর্জির কাজ করছিলেন।
0 coment rios: