বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসায় দায়িত্বশীল হোন : ব্রিটিশ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল, স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: : বাংলাদেশের মতো দেশ থেকে যেসব ব্রিটিশ
ব্র্যান্ড তাদের তৈরি পোশাক নিয়ে আসে, সেই সব কোম্পানিকে আরও বেশি
দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ব্রিটেনের আন্তর্জাতিক
উন্নয়ন দফতরের এক মন্ত্রী ডেসমন্ড সোয়েন।
রানা প্লাজা দুর্ঘটনার তৃতীয় বার্ষিকীর প্রাক্কালে বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সোয়েন বলেছেন, ব্রিটিশ কোম্পানিগুলোর পণ্য কোথায়-কিভাবে-কোন প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত হচ্ছে, সেটার পূর্ণ দায়িত্ব এবং নিয়ন্ত্রণ তাদের নিতে হবে।
উল্লেখ্য, ৩ বছর আগে রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় নিহত হয় ১১০০ বেশি শ্রমিক নিহত হয় ।
ডেসমন্ড সোয়েন এই সাক্ষাৎকারে দাবি করেন, ঐ দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প খাতে ব্রিটিশ সরকার যে সহায়তা দেয়, তার ফলে গার্মেন্টস কারখানাগুলোর অবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে।
রানা প্লাজা ধসের পর বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প নিয়ে হৈ চৈ শুরু হয়েছিল বিশ্বজুড়ে। কারখানা নিরাপত্তা নিয়ে চাপ তৈরি হয় পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর।
ব্রিটেনের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন দফতর ১ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডের এক কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের পুনর্বাসন, কারখানাগুলোকে নিরাপদ করা এবং শ্রমিকদের প্রশিক্ষণে সহায়তা দিচ্ছে। ব্রিটেনের বৈদেশিক উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী ডেসমন্ড সোয়েন দাবি করছেন তাদের এই কর্মসূচির ফলে পরিস্থিতি অনেক বদলেছে।
খুশির কথা হচ্ছে, ক্ষতিপূরণ তহবিলে সব অর্থ জমা পড়েছে। দুর্ঘটনা থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শ্রমিক আইনে পরিবর্তন আনা হয়েছে যাতে শ্রমিকদের আরও বেশি অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে। প্রায় দশ লক্ষ শ্রমিককে কারখানা নিরাপত্তার প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। ৫৮৫ টি পরিদর্শকের পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, এর মধ্যে ২৭৫ টি পদে এর মধ্যে নিয়োগও দেয়া হয়েছে।
রানা প্লাজা দুর্ঘটনার তৃতীয় বার্ষিকীর প্রাক্কালে বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সোয়েন বলেছেন, ব্রিটিশ কোম্পানিগুলোর পণ্য কোথায়-কিভাবে-কোন প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত হচ্ছে, সেটার পূর্ণ দায়িত্ব এবং নিয়ন্ত্রণ তাদের নিতে হবে।
উল্লেখ্য, ৩ বছর আগে রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় নিহত হয় ১১০০ বেশি শ্রমিক নিহত হয় ।
ডেসমন্ড সোয়েন এই সাক্ষাৎকারে দাবি করেন, ঐ দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প খাতে ব্রিটিশ সরকার যে সহায়তা দেয়, তার ফলে গার্মেন্টস কারখানাগুলোর অবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে।
রানা প্লাজা ধসের পর বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প নিয়ে হৈ চৈ শুরু হয়েছিল বিশ্বজুড়ে। কারখানা নিরাপত্তা নিয়ে চাপ তৈরি হয় পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর।
ব্রিটেনের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন দফতর ১ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডের এক কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে রানা প্লাজার আহত শ্রমিকদের পুনর্বাসন, কারখানাগুলোকে নিরাপদ করা এবং শ্রমিকদের প্রশিক্ষণে সহায়তা দিচ্ছে। ব্রিটেনের বৈদেশিক উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী ডেসমন্ড সোয়েন দাবি করছেন তাদের এই কর্মসূচির ফলে পরিস্থিতি অনেক বদলেছে।
খুশির কথা হচ্ছে, ক্ষতিপূরণ তহবিলে সব অর্থ জমা পড়েছে। দুর্ঘটনা থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শ্রমিক আইনে পরিবর্তন আনা হয়েছে যাতে শ্রমিকদের আরও বেশি অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে। প্রায় দশ লক্ষ শ্রমিককে কারখানা নিরাপত্তার প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। ৫৮৫ টি পরিদর্শকের পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, এর মধ্যে ২৭৫ টি পদে এর মধ্যে নিয়োগও দেয়া হয়েছে।
0 coment rios: