স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: শ্রমজীবী মানুষকে শোষণের হাত থেকে
মুক্তি ও তাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার শপথের মধ্যদিয়ে বিশ্বের অন্যান্য
দেশের মতো বাংলাদেশেও মহান মে দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি স্মরণে আজ রবিবার রাজধানী ঢাকাসহ
সারাদেশে নানা শ্রেণী-পেশার
শ্রমজীবী মানুষ তাদের ন্যায্য দাবির
পক্ষে সোচ্চার হয়ে পথে নামেন।
মাঠে-ঘাটে, কল-কারখানায়, সভা-সমাবেশে, মিছিলে ধ্বনিত হয়েছে
তাদের দাবি আদায়ের কথা।মহান মে দিবস পালন উপলক্ষে বিভিন্ন
শ্রমিক সংগঠন পতাকা উত্তোলন, বর্ণাঢ্য
শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল, মিছিল-সমাবেশ এবং
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনসহ দিনভর নানা কর্মসূচি পালন করে। ব্যাপক
উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে বিপুলসংখ্যক শ্রমজীবী মানুষ লাল পতাকা হাতে ও মাথায়
লাল ফিতা বেঁধে এসব কর্মসূচিতে যোগ দেন।
এছাড়া দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে ব্যানার, ফেস্টুন ও প্লাকার্ড
দিয়ে সাজানো হয় রাজধানীর বিভিন্ন সড়কদ্বীপ। দিনটি ছিল সরকারি ছুটি। বাংলাদেশ
ব্যাংকসহ সব তফসিলি ব্যাংক ও কলকারখানা এমনকি সংবাদপত্রও বন্ধ ছিল। জাতীয়
দৈনিকগুলোতে মে দিবসের বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়। টেলিভিশন ও
বেতারসহ বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করে।
১৮৮৬ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা ৮ ঘণ্টা কাজের দাবিতে আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ওই দিন তাদের আত্মদানের মধ্যদিয়ে শ্রমিক শ্রেণীর ৮ ঘন্টা কাজ করার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য শ্রমিকদের আত্মত্যাগের এদিনটিকে তখন থেকে সারা বিশ্বে ‘মে দিবস’ পালন করা হচ্ছে।
১৮৮৬ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা ৮ ঘণ্টা কাজের দাবিতে আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ওই দিন তাদের আত্মদানের মধ্যদিয়ে শ্রমিক শ্রেণীর ৮ ঘন্টা কাজ করার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য শ্রমিকদের আত্মত্যাগের এদিনটিকে তখন থেকে সারা বিশ্বে ‘মে দিবস’ পালন করা হচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে ”স্বদেশ মৃত্তিকা মানব
উন্নয়ন সংস্থা” শ্রমজিবী মহিলাদের নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ”স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা”র চেয়ারম্যান সভাপতি হিসাবে উপস্থিত থেকে ভাষণ প্রদান দেন।
এর আগে সকালে মহান মহান মে দিবসে শ্রমজীবি খেলোয়ার বন্ধন সমাবেশ, মহান মে দিবসের আহবান-নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা‘র সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের মাঠ রক্ষ আন্দোলনের পুরোধা বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরিফ জামিল, গ্রীন মাইন্ড সোসাইটির নির্বাহী আমির হোসেন, কর্মজীবি খেলোয়ার বৃন্দের সমন্বয়ক এবং দি স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স কর্মজীবি টিমের প্রধান লিয়াকত হোসেন, এনডিএফ এর সহসমন্বয়কারী আনিস সিদ্দিক তুষার, কৃষিবিদ তপন মাহমুদ, অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেণ নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ বান্না। অনুষ্ঠানে ৫০০ শতাধিক খেলোয়ার তাদের দাবির সমর্থনে শ্লোগান দিতে থাকে।
আমরা কর্মজীবি মানুষ, সপ্তাহে
৬দিন কাজকরি, একদিন ছুটি পাই, ছুটির দিনে একটু
খেলাধুলা করতে চাই। শ্রমিকের জন্য বিনোদন চাই,
খেলার জন্য মুক্ত মাঠ চাই
মে দিবসের ১৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশের আয়োজন করে শ্রমিক কর্মচারি ঐক্য পরিষদ স্কপ। জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুকুর মাহমুদের সভাপতিত্বে স্কপের যুগ্ম সমন্বয়কারী ও জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী সভাপতি কামরূল আহসান সমাবেশের ঘোষণা পাঠ করেন।
এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশের কমউিনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশের ওযার্কার্স পার্টি, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন, গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, গণসংস্কৃতি ফ্রন্ট, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী লীগ, টিক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, গ্রীণবাংলা গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, সামাজিক, পেশাজীবী এবং সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ পালন করে।
মে দিবসের ১৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশের আয়োজন করে শ্রমিক কর্মচারি ঐক্য পরিষদ স্কপ। জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুকুর মাহমুদের সভাপতিত্বে স্কপের যুগ্ম সমন্বয়কারী ও জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী সভাপতি কামরূল আহসান সমাবেশের ঘোষণা পাঠ করেন।
এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশের কমউিনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশের ওযার্কার্স পার্টি, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন, গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, গণসংস্কৃতি ফ্রন্ট, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী লীগ, টিক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, গ্রীণবাংলা গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, সামাজিক, পেশাজীবী এবং সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ পালন করে।
0 coment rios: