স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত
জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামীর আপিলের রায় রিভিউ চেয়ে আবেদনের
শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে এ শুনানি শুরু হয়। প্রধান বিচারপতি
এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন ৪ সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই রিভিউ শুনানি হচ্ছে।
বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ
মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
জামায়াতে ইসলামীর আমির নিজামীর পক্ষে শুনানিতে রয়েছেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনিই প্রথম যুক্তি দিচ্ছেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম তার যুক্তি তুলে ধরবেন।
এ রিভিউ শুনানিকে কেন্দ্র করে অন্যান্য দিনের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে হাইকোর্ট এলাকায়। সুপ্রিম কোর্টের মূল গেট, মাজার গেট, বার কাউন্সিলের গেটসহ সংশ্লিষ্ট প্রবেশপথগুলোতে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
গত ২৯ মার্চ সকালে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় নিজামীর আইনজীবীরা রিভিউ আবেদন জমা দেন। ৭০ পৃষ্ঠার মূল রিভিউর আবেদনের সঙ্গে মোট ২২৯ পৃষ্ঠার নথিপত্রে দণ্ড থেকে আসামির খালাস চেয়ে ৪৬টি (গ্রাউন্ড) যুক্তি তুলে ধরা হয়। ৩০ মার্চ রিভিউ আবেদনটির দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন জানান রাষ্ট্রপক্ষ। ওইদিনই এ আবেদনের শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন মির্জা হোসেইন হায়দারের আদালত।
নিয়ম অনুযায়ী, রিভিউ নিষ্পত্তির আগে তার দণ্ড কার্যকর করা যাবে না। আর রিভিউ খারিজ হয়ে গেলে সেই রায়ের অনুলিপি কারাগারে যাবে এবং কারা কর্তৃপক্ষ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আসামির ফাঁসি কার্যকর করবে।
গত ১৫ মার্চ নিজামীর আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাসহ আপিল বিভাগের ৪ বিচারপতির সইয়ের পর এ রায় প্রকাশ করেন। গত ৬ জানুয়ারি বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনাকারী ও উস্কানিদাতাসহ মানবতাবিরোধী তিনটি অপরাধের দায়ে দোষী জামায়াতের আমীর মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির রায় বহাল রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যনালের ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে নিজামীর করা আপিল আংশিক মঞ্জুর করে রায় ঘোষণা করা হয়। বুদ্ধিজীবী নিধনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর মতিউর রহমান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দেন মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১
জামায়াতে ইসলামীর আমির নিজামীর পক্ষে শুনানিতে রয়েছেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনিই প্রথম যুক্তি দিচ্ছেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম তার যুক্তি তুলে ধরবেন।
এ রিভিউ শুনানিকে কেন্দ্র করে অন্যান্য দিনের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে হাইকোর্ট এলাকায়। সুপ্রিম কোর্টের মূল গেট, মাজার গেট, বার কাউন্সিলের গেটসহ সংশ্লিষ্ট প্রবেশপথগুলোতে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
গত ২৯ মার্চ সকালে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় নিজামীর আইনজীবীরা রিভিউ আবেদন জমা দেন। ৭০ পৃষ্ঠার মূল রিভিউর আবেদনের সঙ্গে মোট ২২৯ পৃষ্ঠার নথিপত্রে দণ্ড থেকে আসামির খালাস চেয়ে ৪৬টি (গ্রাউন্ড) যুক্তি তুলে ধরা হয়। ৩০ মার্চ রিভিউ আবেদনটির দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন জানান রাষ্ট্রপক্ষ। ওইদিনই এ আবেদনের শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন মির্জা হোসেইন হায়দারের আদালত।
নিয়ম অনুযায়ী, রিভিউ নিষ্পত্তির আগে তার দণ্ড কার্যকর করা যাবে না। আর রিভিউ খারিজ হয়ে গেলে সেই রায়ের অনুলিপি কারাগারে যাবে এবং কারা কর্তৃপক্ষ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আসামির ফাঁসি কার্যকর করবে।
গত ১৫ মার্চ নিজামীর আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাসহ আপিল বিভাগের ৪ বিচারপতির সইয়ের পর এ রায় প্রকাশ করেন। গত ৬ জানুয়ারি বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনাকারী ও উস্কানিদাতাসহ মানবতাবিরোধী তিনটি অপরাধের দায়ে দোষী জামায়াতের আমীর মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির রায় বহাল রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যনালের ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে নিজামীর করা আপিল আংশিক মঞ্জুর করে রায় ঘোষণা করা হয়। বুদ্ধিজীবী নিধনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর মতিউর রহমান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দেন মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১
0 coment rios: