স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম:
দেশের সব সরকারি-বেসরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে। ভর্তির জন্য দুটি পদ্ধতিতে আবেদন করা যাবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৬ জুন মেধাতালিকা প্রকাশ করা
হবে। ১৮ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা কলেজে ভর্তি হতে পারবে। তবে
বিলম্ব ফি দিয়ে ১০ থেকে ২০ জুলাই ভর্তি হওয়া যাবে। ভর্তির জন্য এবারও
কোনো বাছাই পরীক্ষা হবে না। এসএসসি ও সমমানের ফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।
এ ক্ষেত্রে যদি কারও ফলাফল সমান হয়, তাহলে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে
মেধাক্রম ঠিক করা হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, ৮৯ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ১১ শতাংশ কোটার মধ্যে এবার প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের সন্তান ও বিকেএসপি থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য দশমিক ৫ শতাংশ করে কোটা রাখা হয়েছে।
অনলাইনে আবেদনের পদ্ধতি
অনলাইনে এবার একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ পছন্দ করতে পারবে। আগে টাকা জমা ও পরে আবেদন ফরম পূরণ। আবেদনের জন্য www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে। এরপর Apply online-এ ক্লিক করলে একটি ছক আসবে। সেই ছকে পাসের সাল, বোর্ড, রোল নাম্বার ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখলেই আবেদন ফরম আসবে। ফরমটি যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। আর আগেই টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে ফি পাঠাতে হবে। এ জন্য টেলিটক মোবাইল থেকে মেসেজ অপশনে গিয়ে CAD স্পেস WEB স্পেস বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস এসএসসি ও সমমানের পাসের সাল স্পেস রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
এরপর একটি পিন নম্বরসহ ফিরতি এসএমএস আসবে। তাতে সম্মত থাকলে CAD স্পেস Yes স্পেস পিন নম্বর স্পেস নিজেদের ব্যবহৃত যেকোনো মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
মোবাইল নম্বরটি বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন হতে হবে। এই পিন নম্বরটিও আবেদন ফরমের নির্দিষ্ট জায়গায় উল্লেখ করতে হবে। এর পরই তা সাবমিট করতে হবে। একজন শিক্ষার্থী যদি প্রথমে ৫টি কলেজ পছন্দ করে আবেদন সাবমিট করে দেয় তাতেও সমস্যা নেই। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সে বাকি পাঁচটি কলেজও পছন্দ করতে পারবে। তবে একবার যে কলেজ পছন্দ করা হয়েছে তা আর পরিবর্তন করা যাবে না।
এসএমএসে আবেদন পদ্ধতি
এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন শুধু টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল থেকে করা যাবে। এ জন্য মেসেজ অপশনে গিয়ে CAD স্পেস ভর্তিচ্ছু কলেজ বা মাদ্রাসার EIIN স্পেস ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম ৩ অক্ষর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষার পাসের সন স্পেস ভর্তিচ্ছু শিফটের নাম স্পেস ভার্সনের নাম স্পেস কোটা থাকলে এর প্রথম দুই অক্ষর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
ফিরতি এসএমএসে বিস্তারিত জানিয়ে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। সম্মত থাকলে CAD স্পেস Yes স্পেস পিন নম্বর স্পেস নিজেদের ব্যবহৃত যেকোনো মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। প্রতিটি আবেদনের জন্য ১২০ টাকা করে কাটা হবে। একজন শিক্ষার্থী ১০টি এসএমএসে আবেদন করতে পারবে।
ভর্তিতে কোথায় কত টাকা লাগবে
মফস্বল ও উপজেলা সদরের পৌর এলাকায় সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীপ্রতি ১ হাজার টাকা, জেলা সদরের পৌর এলাকায় ২ হাজার এবং ঢাকা ছাড়া বাকি অন্যান্য মহানগরে ৩ হাজার টাকার বেশি নেয়া যাবে না। ঢাকা মহানগর এলাকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা নেয়া যাবে।
তবে ঢাকা মহানগরের আংশিক এমপিওভুক্ত ও এমপিওভুক্ত নয়, এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন দেয়ার জন্য ভর্তির সময় সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ৯ হাজার টাকা এবং এ ধরনের ইংরেজি ভার্সন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নেয়া যাবে। তবে উন্নয়ন ফি ৩ হাজার টাকার বেশি নেয়া যাবে না।
উল্লেখ্য, এবার এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে ১৪ লাখ ৫২ হাজার ৬০৫ জন শিক্ষার্থী, যার সিংহভাগ এ প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে। সঙ্গে আছে ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ সালে পাস করা শিক্ষার্থী। (২০১৪ থেকে এসএসসি উত্তীর্ণরা এবং ২০১৩ থেকে যারা উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছে তারা একাদশ ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে)
নীতিমালা অনুযায়ী, ৮৯ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ১১ শতাংশ কোটার মধ্যে এবার প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের সন্তান ও বিকেএসপি থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য দশমিক ৫ শতাংশ করে কোটা রাখা হয়েছে।
অনলাইনে আবেদনের পদ্ধতি
অনলাইনে এবার একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ পছন্দ করতে পারবে। আগে টাকা জমা ও পরে আবেদন ফরম পূরণ। আবেদনের জন্য www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে। এরপর Apply online-এ ক্লিক করলে একটি ছক আসবে। সেই ছকে পাসের সাল, বোর্ড, রোল নাম্বার ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখলেই আবেদন ফরম আসবে। ফরমটি যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। আর আগেই টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে ফি পাঠাতে হবে। এ জন্য টেলিটক মোবাইল থেকে মেসেজ অপশনে গিয়ে CAD স্পেস WEB স্পেস বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস এসএসসি ও সমমানের পাসের সাল স্পেস রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
এরপর একটি পিন নম্বরসহ ফিরতি এসএমএস আসবে। তাতে সম্মত থাকলে CAD স্পেস Yes স্পেস পিন নম্বর স্পেস নিজেদের ব্যবহৃত যেকোনো মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
মোবাইল নম্বরটি বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন হতে হবে। এই পিন নম্বরটিও আবেদন ফরমের নির্দিষ্ট জায়গায় উল্লেখ করতে হবে। এর পরই তা সাবমিট করতে হবে। একজন শিক্ষার্থী যদি প্রথমে ৫টি কলেজ পছন্দ করে আবেদন সাবমিট করে দেয় তাতেও সমস্যা নেই। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সে বাকি পাঁচটি কলেজও পছন্দ করতে পারবে। তবে একবার যে কলেজ পছন্দ করা হয়েছে তা আর পরিবর্তন করা যাবে না।
এসএমএসে আবেদন পদ্ধতি
এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন শুধু টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল থেকে করা যাবে। এ জন্য মেসেজ অপশনে গিয়ে CAD স্পেস ভর্তিচ্ছু কলেজ বা মাদ্রাসার EIIN স্পেস ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম ৩ অক্ষর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর স্পেস এসএসসি/সমমান পরীক্ষার পাসের সন স্পেস ভর্তিচ্ছু শিফটের নাম স্পেস ভার্সনের নাম স্পেস কোটা থাকলে এর প্রথম দুই অক্ষর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
ফিরতি এসএমএসে বিস্তারিত জানিয়ে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। সম্মত থাকলে CAD স্পেস Yes স্পেস পিন নম্বর স্পেস নিজেদের ব্যবহৃত যেকোনো মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। প্রতিটি আবেদনের জন্য ১২০ টাকা করে কাটা হবে। একজন শিক্ষার্থী ১০টি এসএমএসে আবেদন করতে পারবে।
ভর্তিতে কোথায় কত টাকা লাগবে
মফস্বল ও উপজেলা সদরের পৌর এলাকায় সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীপ্রতি ১ হাজার টাকা, জেলা সদরের পৌর এলাকায় ২ হাজার এবং ঢাকা ছাড়া বাকি অন্যান্য মহানগরে ৩ হাজার টাকার বেশি নেয়া যাবে না। ঢাকা মহানগর এলাকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা নেয়া যাবে।
তবে ঢাকা মহানগরের আংশিক এমপিওভুক্ত ও এমপিওভুক্ত নয়, এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন দেয়ার জন্য ভর্তির সময় সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ৯ হাজার টাকা এবং এ ধরনের ইংরেজি ভার্সন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নেয়া যাবে। তবে উন্নয়ন ফি ৩ হাজার টাকার বেশি নেয়া যাবে না।
উল্লেখ্য, এবার এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে ১৪ লাখ ৫২ হাজার ৬০৫ জন শিক্ষার্থী, যার সিংহভাগ এ প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে। সঙ্গে আছে ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ সালে পাস করা শিক্ষার্থী। (২০১৪ থেকে এসএসসি উত্তীর্ণরা এবং ২০১৩ থেকে যারা উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছে তারা একাদশ ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে)
0 coment rios: