স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: আগারগাও বস্তি এলাকা আশ-পাশে বস্তি
শিশুরা ছোট থাকতেই পরিবারের আয়-রোজগারের
জন্য বিভিন্ন কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে।
অভিভাবকরাও শিক্ষার ব্যাপারে তেমন
আগ্রহী নন। নিজের সন্তানদের শিক্ষা লাভ
তাদের উল্টো অপছন্দের বিষয়। কিন্তু এখন আর সেই দৃশ্য নেই। বস্তি শিশুরা এখন দল
বেঁধে ছুটে যায় স্কুলে। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা, চিত্রাংকন, সংস্কৃতি চর্চা থাকায় পড়ালেখায় রীতিমত দিনদিন আগ্রহী হয়ে উঠছে এখানকার শিশু
শিক্ষার্থীরা।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা এর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন শিশুদের শিক্ষা দ্বার খুলে দেয়ায় চেষ্টা করে যাছে। চার বছর আগে প্রতিষ্ঠিত স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন এখন শিশুদের পদচারনায় মুখর।
স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন স্কুলটিতে ৭০ জন শিক্ষা বঞ্চিত শিশু পড়া শুনা করে । স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন স্কুলের প্রথম শ্রেনির শিক্ষার্থী সোহাগ, সুইটি ,আস্রাফুল সহ আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায় তাদের পরিবার দরিদ্র এবং প্রত্যেক অভিভাবকের আয়ের উৎস হল দিন মজুরী। এমনকি শিক্ষার্থীরাও বিভিন্ন কাজ করে যেমন খাবারের দোকান,ফার্নিচারের দোকান, বাড়ির পরিচারিকা ইত্যাদি। শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত শিশুও রয়েছে। ৭০টি শিশু কে শিক্ষা দানের জন্য এসইএল চ্যারিটেবল ফাউন্ডশেন,দুই জন শিক্ষকের বেতন পরিশোধ করেন প্রতি মাসে, স্কুল ভাড়া, কলম,পেন্সিল চক এবং শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন উপকরণ বাবদ জনাব হাফিজুল্লা হায়দার, ইবনুল সাঈদ রানা,সালমা রহমান,রফিকা বিনতে জায়েদ,তানিয় সুলতানা সহ আরো অনেকে শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সহায়তা করে যাচ্ছে। শিক্ষিকা সাথি বেগম জানান স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন স্কুলের শিশুরা ঝরে পড়া এবং সুবিধা বঞ্চিত হলেও পড়ায় মনযোগি এবং নিয়মিত স্কুলে আসে।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা এর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন শিশুদের শিক্ষা দ্বার খুলে দেয়ায় চেষ্টা করে যাছে। চার বছর আগে প্রতিষ্ঠিত স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন এখন শিশুদের পদচারনায় মুখর।
স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন স্কুলটিতে ৭০ জন শিক্ষা বঞ্চিত শিশু পড়া শুনা করে । স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন স্কুলের প্রথম শ্রেনির শিক্ষার্থী সোহাগ, সুইটি ,আস্রাফুল সহ আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায় তাদের পরিবার দরিদ্র এবং প্রত্যেক অভিভাবকের আয়ের উৎস হল দিন মজুরী। এমনকি শিক্ষার্থীরাও বিভিন্ন কাজ করে যেমন খাবারের দোকান,ফার্নিচারের দোকান, বাড়ির পরিচারিকা ইত্যাদি। শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত শিশুও রয়েছে। ৭০টি শিশু কে শিক্ষা দানের জন্য এসইএল চ্যারিটেবল ফাউন্ডশেন,দুই জন শিক্ষকের বেতন পরিশোধ করেন প্রতি মাসে, স্কুল ভাড়া, কলম,পেন্সিল চক এবং শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন উপকরণ বাবদ জনাব হাফিজুল্লা হায়দার, ইবনুল সাঈদ রানা,সালমা রহমান,রফিকা বিনতে জায়েদ,তানিয় সুলতানা সহ আরো অনেকে শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সহায়তা করে যাচ্ছে। শিক্ষিকা সাথি বেগম জানান স্বদেশমৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন স্কুলের শিশুরা ঝরে পড়া এবং সুবিধা বঞ্চিত হলেও পড়ায় মনযোগি এবং নিয়মিত স্কুলে আসে।
প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোঃ আকবর
হোসেন বলেন এদেশে সার্বজনিন শিক্ষা বিস্তারে স্বাধীনতার মাস মার্চের ১ তারিখে গাইবান্ধা
সুবিধাবঞ্চিত ও দরিদ্র শিশুদের জন্য আরো একটি অবৈতনিক স্কুল প্রতিষ্ঠার
উদ্যোগ নিয়েছি। সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের জন্য
একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে গেলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ফাণ্ড গঠন। দরিদ্র, অবহেলিত শিশুদের
ভবিষ্যত শিক্ষা গ্রহণের কথা বিবেচনা করে আপনি এবং আপনার প্রতিষ্ঠানের
পক্ষ থেকে আমাদের সার্বিক সহযোগীতা করবেন । মাসিক ও বাৎসরিক একটি ফাণ্ড গঠন করতে পারলে
আমরা সহজেই এগিয়ে যেতে পারবো আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যার্জনের
swadesh.mrittika@yahoo.com,Mobail.
01552606061,01915166190
http://smmusbd.blogspot.com/, http://smmusbiddaniketon.simplesite.com/
http://smmusbd.blogspot.com/, http://smmusbiddaniketon.simplesite.com/
0 coment rios: