মন্ত্রিসভায় বাংলাদেশ-কুয়েত বিনিয়োগ চুক্তির খসড়া অনুমোদন
স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: বাংলাদেশ ও কুয়েতের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি সংক্রান্ত
একটি চুক্তির খসড়ায় অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এ চুক্তি কার্যকর হলে
জিটুজি (সরকার টু সরকার)পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করা যাবে। এছাড়া নতুন
বিনিয়োগের দ্বার উন্মোচিত হবে।
আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ সফিউল আলম একথা জানিয়েছেন।
মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে সচিব মোহাম্মদ সফিউল আলম বলেন, ‘কুয়েতের সঙ্গে বাংলাদেশের এই চুক্তির আওতায় উভয় দেশের শিল্প উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ ও ভিসা–সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া কুয়েত পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারবে।’
আজকের বৈঠকে ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনের ২ নম্বর তফসিলে উল্লেখিত বিভিন্ন ফিস পুনর্র্নিধারণ করা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের নিবন্ধন ফি, সংঘ স্মারক ফি, নথিপত্র পরিদর্শন ফি, অনুলিপি পাওয়ার ফিসহ অন্যান্য ফি প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া বৈঠকে জ্বালানি সহায়তা (বিদ্যুৎ) সংক্রান্ত সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক–সংক্রান্ত চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। এর ফলে সার্কভুক্ত দেশগুলোর বিদ্যুৎ গ্রিডে বাংলাদেশ যুক্ত হতে পারবে
আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ সফিউল আলম একথা জানিয়েছেন।
মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে সচিব মোহাম্মদ সফিউল আলম বলেন, ‘কুয়েতের সঙ্গে বাংলাদেশের এই চুক্তির আওতায় উভয় দেশের শিল্প উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ ও ভিসা–সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া কুয়েত পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারবে।’
আজকের বৈঠকে ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনের ২ নম্বর তফসিলে উল্লেখিত বিভিন্ন ফিস পুনর্র্নিধারণ করা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের নিবন্ধন ফি, সংঘ স্মারক ফি, নথিপত্র পরিদর্শন ফি, অনুলিপি পাওয়ার ফিসহ অন্যান্য ফি প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া বৈঠকে জ্বালানি সহায়তা (বিদ্যুৎ) সংক্রান্ত সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক–সংক্রান্ত চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। এর ফলে সার্কভুক্ত দেশগুলোর বিদ্যুৎ গ্রিডে বাংলাদেশ যুক্ত হতে পারবে
0 coment rios: