রবিবার, ১ মে, ২০১৬

কারওয়ান বাজারে আগুন: পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী




স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম: রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জনতা টাওয়ারের পেছনে হাসিনা মার্কেটে আগুন লাগার পর ঘটনাস্থলে এসেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন তিনি।
রোববার রাত আটটার দিকে হাসিনা মার্কেটে আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিট কাজ করছে।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।আগুন পাশ্ববর্তী দোকানগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা এনায়েত উল্লাহ।
ব্যবসায়ীদের কয়েকজন জানিয়েছেন, এখানে সর্বমোট ৩৯৬টি দোকান রয়েছে। আগুনে ব্যবসায়ীদের নানা রকম মালামালের ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘চোখের সামনেই আগুন লাগছে। আমরা জীবনডা লইয়া কোনো রকম বাইর হইছি। কিছুই করতে পারলাম না। একেবারে পথে বইসা গেলাম।এসময় আসেপাশে অনেক ব্যবসায়ীকে কান্নাকাটি ও বিলাপ করতে দেখা গেছে।
আগুনের সূত্রপাত নিয়ে একেক জন একেক ধরণের কথা বলছেন। তাবে প্রত্যক্ষদর্শীদের ধারণা, হোটেলে রান্নার কাজে ব্যবহৃত গ্যাসের লাইন থেকেই এই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানিয়েছেন, ভেতরের দিকে সবগুলো দোকানই পুড়ে গেছে। এখনো আগুনের তীব্রতা রয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ ২০ কোটি ছাড়াবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসকর্মী ছুটে এলেও সঙ্কট দেখা দেয় পানির। ফলে এখন পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।
ঘটনাস্থলে ভিড় জমিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। সেজন্য নিয়ন্ত্রণ কাজে বেশ বেগও পেতে দমকল কর্মীদের।

কারওয়ান বাজারে আগুন: পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

২০১৬ মে ০১ ২১:৫৩:০৬
কারওয়ান বাজারে আগুন: পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জনতা টাওয়ারের পেছনে হাসিনা মার্কেটে আগুন লাগার পর ঘটনাস্থলে এসেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন তিনি।
রোববার রাত আটটার দিকে হাসিনা মার্কেটে আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিট কাজ করছে।
এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।আগুন পাশ্ববর্তী দোকানগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা এনায়েত উল্লাহ।
ব্যবসায়ীদের কয়েকজন জানিয়েছেন, এখানে সর্বমোট ৩৯৬টি দোকান রয়েছে। আগুনে ব্যবসায়ীদের নানা রকম মালামালের ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘চোখের সামনেই আগুন লাগছে। আমরা জীবনডা লইয়া কোনো রকম বাইর হইছি। কিছুই করতে পারলাম না। একেবারে পথে বইসা গেলাম।’ এসময় আসেপাশে অনেক ব্যবসায়ীকে কান্নাকাটি ও বিলাপ করতে দেখা গেছে।
আগুনের সূত্রপাত নিয়ে একেক জন একেক ধরণের কথা বলছেন। তাবে প্রত্যক্ষদর্শীদের ধারণা, হোটেলে রান্নার কাজে ব্যবহৃত গ্যাসের লাইন থেকেই এই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানিয়েছেন, ভেতরের দিকে সবগুলো দোকানই পুড়ে গেছে। এখনো আগুনের তীব্রতা রয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ ২০ কোটি ছাড়াবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসকর্মী ছুটে এলেও সঙ্কট দেখা দেয় পানির। ফলে এখন পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।
ঘটনাস্থলে ভিড় জমিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। সেজন্য নিয়ন্ত্রণ কাজে বেশ বেগও পেতে দমকল কর্মীদের।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/89457/index.html#sthash.5kshqQtD.dpuf

শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: