স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম:
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, কিশোর-কিশোরী শিক্ষার্থীদের
বয়ঃসন্ধিকালীন প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
মনোবিজ্ঞানী নিয়োগের কথা চিন্তাভাবনা করছে সরকার।
রোববার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষার্থীদের বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক ‘জেনারেশন ব্রেক থ্রু প্রকল্প’ আয়োজিত এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রয়োজনীয় সংখ্যক পেশাদার মিনোবিজ্ঞানি না পাওয়া পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষককে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানপূর্বক এই দায়িত্ব দেয়ার কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন জেনারেশন ব্রেক থ্রু প্রকল্প নাজুক বয়সের ছাত্রছাত্রীদের কাউন্সেলিং বিষয়ে শিক্ষকদের দক্ষ করে তুলতে ভূমিকা রাখবে বলে শিক্ষামন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক সুষ্ঠু বিকাশের প্রতি যথাযথ নজর দেয়ার জন্য শিক্ষক অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রীদের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় একঘেয়েমি কাটানোর পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বছরব্যাপী নিয়মিত খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ সহশিক্ষা কার্যক্রমের উপর গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।’
প্রকল্পভুক্ত ৩৫০টি স্কুল ও মাদরাসার মোট এক হাজার চারশ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। প্রশিক্ষিত শিক্ষকরা আগামী ২ বছরে তাদের ছাত্রছাত্রীদের নির্ধারিত বিষয়ের ওপর ২৬ টি ক্লাশ নেবেন। উক্ত ক্লাশ কার্যক্রম ও প্রকল্পের বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পর্কে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের প্রধানদের অবহিত করতে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। ঢাকা মহানগর, বরিশাল মহানগর, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার ৩০০ স্কুলের প্রধানশিক্ষক এবং ৫০টি মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্টগণ এ কর্মশালায় অংশ নেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষা সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, বাংলাদেশে ডাচ চার্জ দ্য অ্যাফেয়াসর্ মার্টিন ভন হগস্ট্রাটেন, জাতিসংঘ সংস্থা ইউএনএফপিএ- এর প্রতিনিধি আর্জেন্টিনা মেটাবেল পিচনি এবং প্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বক্তব্য রাখেন।
রোববার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষার্থীদের বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক ‘জেনারেশন ব্রেক থ্রু প্রকল্প’ আয়োজিত এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রয়োজনীয় সংখ্যক পেশাদার মিনোবিজ্ঞানি না পাওয়া পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষককে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানপূর্বক এই দায়িত্ব দেয়ার কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন জেনারেশন ব্রেক থ্রু প্রকল্প নাজুক বয়সের ছাত্রছাত্রীদের কাউন্সেলিং বিষয়ে শিক্ষকদের দক্ষ করে তুলতে ভূমিকা রাখবে বলে শিক্ষামন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক সুষ্ঠু বিকাশের প্রতি যথাযথ নজর দেয়ার জন্য শিক্ষক অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রীদের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় একঘেয়েমি কাটানোর পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বছরব্যাপী নিয়মিত খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ সহশিক্ষা কার্যক্রমের উপর গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।’
প্রকল্পভুক্ত ৩৫০টি স্কুল ও মাদরাসার মোট এক হাজার চারশ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। প্রশিক্ষিত শিক্ষকরা আগামী ২ বছরে তাদের ছাত্রছাত্রীদের নির্ধারিত বিষয়ের ওপর ২৬ টি ক্লাশ নেবেন। উক্ত ক্লাশ কার্যক্রম ও প্রকল্পের বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পর্কে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের প্রধানদের অবহিত করতে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। ঢাকা মহানগর, বরিশাল মহানগর, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার ৩০০ স্কুলের প্রধানশিক্ষক এবং ৫০টি মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্টগণ এ কর্মশালায় অংশ নেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষা সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, বাংলাদেশে ডাচ চার্জ দ্য অ্যাফেয়াসর্ মার্টিন ভন হগস্ট্রাটেন, জাতিসংঘ সংস্থা ইউএনএফপিএ- এর প্রতিনিধি আর্জেন্টিনা মেটাবেল পিচনি এবং প্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বক্তব্য রাখেন।
0 coment rios: