স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম:
সংসার সুখের হয় রমনীর গুনে।
কথাটি আমাদের দেশের প্রবাদ হিসেবে প্রচলিত হলেও গবেষণাতেও এমনটি দেখা
গেছে। ইউনিভার্সিটি অব বার্কেলির একদল গবেষক ৫০ পঞ্চাশ ও ষাটের দশকের
আাশি জোড়া দম্পতিদের সংসারের ভিডিও চিত্র নিয়ে ১৩ বছর গবেষণা করেন।
গবেষণায় উঠে এসেছে, যে সংসারের রমনীরা যত তাড়াতাড়ি উত্তেজনা প্রশমিত করেছেন তাদের সংসার তত বেশি সুখী। গবেষণায় আরো উঠে এসেছে সংসার সুখী রাখতে, পুরুষদের যাবতীয় সংগ্রামের চেয়ে রমনীদের সহনশীলতার মূল্য অনেক বেশি।
সুখ-দুঃখ নিয়েই সংসার জীবন। সংসার জীবনে সুখী থাকতে চাইলে, সময় পেলে দুজনে মিলে সুখের স্মৃতিচারণ করুন। আর বিষাদের স্মৃতি যত সম্ভব ভুলে থাকার চেষ্টা করুন। বিয়ের পর দুজনে মিলে যেসব জায়গায় ঘুরতে যেতেন ছুটির দিনে সঙ্গীকে নিয়ে সেসব পুরোনো কোনো স্মৃতিময় জায়গায় ঘুরে আসতে পারেন। দেখবেন হাসি আনন্দে জীবনটা ভরে উঠবে। কিংবা সঙ্গীর প্রিয় কোনো গান শুনতে পারেন, সিনেমা দেখতে পারেন।
দাম্পত্য জীবনে ঝগড়া হওয়া স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। কিন্তু মনে রাখবেন, কেউ ফুলের আঘাতে মুর্ছা যান আবার কেউ কাটার আঘাত হাসিমুখে সহ্য করতে পারেন। আপনার সঙ্গীর সহ্য ক্ষমতা বুঝে তাকে শাসন-বারণ করুন। নইলে হিতে বিপরীত হতে পারে। সঙ্গী কোনো ভুল করলে ক্ষমা করুন। তাকে শুধরে নিতে সহায়তা করুন। তাহলে সংসার ফুলে ফুলে ভরে উঠবে।
সংসার জীবনে সুখী থাকাটা নির্ভর করবে শুধুমাত্র দুজনের ভালো বোঝাপড়ার উপর। দাম্পত্য জীবন সুখী রাখতে চাইলে দুজন দুজনের কাজকে সম্মান করুন এবং কাজে সাহায্য করুন। দুজনে চাকরিজীবি হলে দুজনে মিলে ঘরের অন্যান্য কাজ করুন। বাচ্চাদের গোসল খাওয়ানো শুধু স্ত্রীর উপর চাপিয়ে না দিয়ে আপনিও পালন করতে পারেন। এবং অর্থনৈতিক দিকটা কেবলমাত্র স্বামীর উপর চাপিয়ে না দিয়ে স্ত্রী হিসেবে নিজে কিছুটা সাহায্য করতে পারেন।
আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখুন। সংসার জীবনে আত্মীয়-স্বজন কোনো ঝামেলা করলে আপনি ঠান্ডা মাথায় সমাধান করুন।না হলে সংসারে মারাক্তক সমস্যায় পরতে পারেন। বিশেষ দিনগুলো তাদের সঙ্গে কাটাতে পারেন।
গবেষণায় উঠে এসেছে, যে সংসারের রমনীরা যত তাড়াতাড়ি উত্তেজনা প্রশমিত করেছেন তাদের সংসার তত বেশি সুখী। গবেষণায় আরো উঠে এসেছে সংসার সুখী রাখতে, পুরুষদের যাবতীয় সংগ্রামের চেয়ে রমনীদের সহনশীলতার মূল্য অনেক বেশি।
সুখ-দুঃখ নিয়েই সংসার জীবন। সংসার জীবনে সুখী থাকতে চাইলে, সময় পেলে দুজনে মিলে সুখের স্মৃতিচারণ করুন। আর বিষাদের স্মৃতি যত সম্ভব ভুলে থাকার চেষ্টা করুন। বিয়ের পর দুজনে মিলে যেসব জায়গায় ঘুরতে যেতেন ছুটির দিনে সঙ্গীকে নিয়ে সেসব পুরোনো কোনো স্মৃতিময় জায়গায় ঘুরে আসতে পারেন। দেখবেন হাসি আনন্দে জীবনটা ভরে উঠবে। কিংবা সঙ্গীর প্রিয় কোনো গান শুনতে পারেন, সিনেমা দেখতে পারেন।
দাম্পত্য জীবনে ঝগড়া হওয়া স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। কিন্তু মনে রাখবেন, কেউ ফুলের আঘাতে মুর্ছা যান আবার কেউ কাটার আঘাত হাসিমুখে সহ্য করতে পারেন। আপনার সঙ্গীর সহ্য ক্ষমতা বুঝে তাকে শাসন-বারণ করুন। নইলে হিতে বিপরীত হতে পারে। সঙ্গী কোনো ভুল করলে ক্ষমা করুন। তাকে শুধরে নিতে সহায়তা করুন। তাহলে সংসার ফুলে ফুলে ভরে উঠবে।
সংসার জীবনে সুখী থাকাটা নির্ভর করবে শুধুমাত্র দুজনের ভালো বোঝাপড়ার উপর। দাম্পত্য জীবন সুখী রাখতে চাইলে দুজন দুজনের কাজকে সম্মান করুন এবং কাজে সাহায্য করুন। দুজনে চাকরিজীবি হলে দুজনে মিলে ঘরের অন্যান্য কাজ করুন। বাচ্চাদের গোসল খাওয়ানো শুধু স্ত্রীর উপর চাপিয়ে না দিয়ে আপনিও পালন করতে পারেন। এবং অর্থনৈতিক দিকটা কেবলমাত্র স্বামীর উপর চাপিয়ে না দিয়ে স্ত্রী হিসেবে নিজে কিছুটা সাহায্য করতে পারেন।
আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখুন। সংসার জীবনে আত্মীয়-স্বজন কোনো ঝামেলা করলে আপনি ঠান্ডা মাথায় সমাধান করুন।না হলে সংসারে মারাক্তক সমস্যায় পরতে পারেন। বিশেষ দিনগুলো তাদের সঙ্গে কাটাতে পারেন।
সংসারে ভালোবাসার
চেয়ে রেষারেষি বেশি হলে অবশ্যই সংসার সুখের হয় না। কেননা এতে
সবসময়ই নিজেদের মধ্যে
দ্বন্দ্ব লেগেই থাকে যা আপনার প্রশ্নের বর্ণনাতেই উঠে এসেছে। যেহেতু স্টুডেন্ট থাকা অবস্থাতেই
আপনাদের মাঝে এক ধরনের প্রতিযোগিতা চলত সেহেতু আপনাদের দুজনের
মাঝে কোনো ধরনের আন্ডারস্ট্যান্ডিং ভালোভাবে গড়ে ওঠে নি। আপনারা একে অপরকে
ছাড় দিতে শেখেননি। এজন্য রেষারেষিটা স্থায়ীত্ব পেয়েছে, এটি সংসারেও বিরাজ করছে।
আপনার এই সমস্যার
সমাধানে আপনাকেই মূখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রথমত আপনি সামগ্রিক বিষয়টি আপনার স্ত্রীকে
বোঝান। তাকে বলুন এর ফলে সৃষ্ট সাংসারিক গোলযোগের কথা। এরপরে নিজে
অগ্রনী ভূমিকা রাখুন সম্পর্কটি সহজ করার ব্যাপারে।
0 coment rios: