স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম:
ফাইল ফটো
বৃহস্পতিবার পুলিশ সদর দপ্তরে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় আইজিপি বলেন, ‘জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবিরোধী প্রচারণা জোরদার করতে হবে। জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য কমিউনিটি পুলিশিংকে কাজে লাগাতে হবে।’ তবে কেউ যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হন, সেজন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের সতর্ক করেন তিনি।
দেশব্যাপী জঙ্গিদের তালিকা হালনাগাদ করা, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ওপর নজরদারি বাড়ানো, আগন্তুক ও ভাড়াটেদের ওপর নজরদারি বাড়ানো, বিদেশিদের নিরাপত্তা দেওয়া ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভায়।
এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রীকে হত্যার ঘটনা অত্যন্ত নির্মম, বর্বরোচিত ও দুঃখজনক উল্লেখ করে পুলিশ প্রধান বলেন, ‘নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্ত্রাসীদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
তিনি এ হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানান। বাবুল আক্তারের দুই সন্তান ও পরিবারের অন্য সদস্যদের খোঁজ-খবর নেন।
সভায় অতিরিক্ত আইজিপি ফাতেমা বেগম, সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি শেখ হেমায়েত হোসেন, রেলওয়ে রেঞ্জের অতিরিক্ত আইজিপি মো. আবুল কাশেম, ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, সকল কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি এবং ঢাকা, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, জয়পুরহাট, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ, নীলফামারী, বগুড়া, ঝিনাইদহ ও নাটোর জেলার পুলিশ সুপারগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভার শুরুতে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের স্মৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
0 coment rios: