সোমবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৬

শিশু ও হতদরিদ্র শিশুদের জন্য স্কুল প্রতিষ্ঠাঃ এগিয়ে আসুন আপনিও

শিশু ও হতদরিদ্র শিশুদের জন্য স্কুল প্রতিষ্ঠাঃ এগিয়ে আসুন আপনিও



 স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম

স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। দীর্ঘ ১২ বছর ধরে বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে সংস্থাটি। বিশেষ করে পথশিশু ও হতদরিদ্র শিশুদের নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা আছে আমাদের সংস্থাটির। আমাদের আয়োজিত বিভিন্ন কার্যক্রমগুলো একনজরে ঘুরে দেখে আসতে পারেনসংস্থা ও এই https://www.facebook.com/swadesh.mrittika লিংকে গিয়ে।
নানা সময়ে SEL,NDF আমাদের বিভিন্ন কার্যক্রমে সহযোগীতা করে আসছে। ২০১১ সালে SEL,NDF,জনাব হাফিজুল্লাহ হায়দার,সালমা রহমান,রফিকা বিনতে জায়েদ সহ আরো অনেকেই এবং সংস্থার যৌথ উদ্যোগে পশ্চিম আগারগাও একটি স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয় যার নাম
স্বদেশ মৃত্তিকা বিদ্যানিকেতন। প্রায় শতাধিক শীতার্ত মানুষকে শীতবস্ত্র প্রদান করতে পেরেছিলাম আমরা SEL,NDF এর সহযোগিতায়। আমাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল দরিদ্র শিশুদের জন্য একটি অবৈতনিক স্কুল প্রতিষ্ঠা করার।তাই আমরা চেষ্ঠা করে যাচ্ছি। সুহৃদ সহযোদ্ধার আশ্বাসের প্রেক্ষিতে আমরা স্বাধীনতার মাস মার্চের ১ তারিখে গাইবান্ধা সুবিধাবঞ্চিত ও দরিদ্র শিশুদের জন্য আরো একটি অবৈতনিক স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছি।বস্তিবাসী সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের জন্য একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে গেলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ফাণ্ড গঠন। প্রাথমিক, মাসিক ও বাৎসরিক একটি ফাণ্ড গঠন করতে পারলে আমরা সহজেই এগিয়ে যেতে পারবো আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যার্জনের পথে। এজন্য সমাজের বিত্তবান এবং সহৃদয়বান মানুষের কাছে সহযোগিতা চেয়ে ব্লগ ও অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে এই পোস্টটি প্রকাশ করেছি। -


অতএব, জনাব সমীপে বিনীত প্রার্থনা, বিষয়টি বিবেচনা করে এদেশে সার্বজনিন শিক্ষা বিস্তারে স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা পরচিালতি স্বদশেমৃত্তকিা বদ্যিানকিতেন তথা অত্র এলাকার দরিদ্র, অবহেলিত শিশুদের ভবিষ্যত শিক্ষা গ্রহণের কথা বিবেচনা করে আপনার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমাদের সার্বিক সহযোগীতা করবেন ।
swadesh.mrittika@yahoo.com,Mobail. 01552606061,01915166190
http://smmusbd.blogspot.com/, http://smmusbiddaniketon.simplesite.com/
বাংলাদেশের আকাশে আলো ছড়াচ্ছে সুপারমুন

বাংলাদেশের আকাশে আলো ছড়াচ্ছে সুপারমুন


 স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম

ছবি: সোহেল হোসেনঃ  গতকাল রবিবার ২০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে এসেছিল চাঁদ। রাতের আকাশে জেগে ছিল বিশাল এক চাঁদ বা সুপারমুন। স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে সুপারমুনের সময় চাঁদকে ১৪ শতাংশ বড় প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি উজ্জ্বল দেখায়। এই সুপারমুন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের দ্য ইনডিপেন্ডেন্ট পত্রিকা।
সুপারমুন কি?
সুপারমুনের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে— ‘পেরিগি মুন। পেরিগি অর্থ হচ্ছে পৃথিবীর নিকটতম। চাঁদ যখন পূর্ণ পূর্ণিমায় থাকে এবং বার্ষিক প্রদক্ষিণের সময় পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে তখন একে সুপারমুন বলা হয়। পৃথিবীর কাছাকাছি আসায় এই চাঁদকে স্বাভাবিক পূর্ণিমার চাঁদের তুলনায় বড় ও বেশি উজ্জ্বল দেখায়।
কখন হয়?
গতকাল রাতের আগে এ বছরের ১২ জুলাই সুপারমুন দেখা গিয়েছিল। এরপর আবার ৯ সেপ্টেম্বর সুপারমুনের দেখা মিলতে পারে। এক বছরে তিনবার সুপারমুনের দেখা পাওয়ার ঘটনা বিরল। ২০৩৪ সালের আগে এ ধরনের ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা আর নেই। তবে সাধারণত প্রতি ১৩ মাস পরপর সুপারমুনের দেখা পাওয়া যায়।
আগামী সুপারমুন কবে?
এবারের সুপারমুনের বিশেষত্ব
রোববারের সুপারমুন বিশেষ ছিল এ কারণে যে এটি পৃথিবীর দুই লাখ ২১ হাজার ৭৬৫ মাইলের মধ্যে চলে এসেছিল। এর পাশাপাশি এ সময় পারসেইডউল্কাবৃষ্টির বিষয়টিও লক্ষ করা গেছে। প্রতি বছর আগস্ট মাসে এই উল্কাবৃষ্টি হয়। সুপারমুনের সঙ্গে উল্কাবৃষ্টির একটি অপার্থিব ঘটনা ঘটেছে এবার।
সুপারমুনের ফলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে?
গবেষকেরা বলছেন, এ আশঙ্কা কম। তবে ডেইলি এক্সপ্রেসের এক খবরে দাবি করা হয়েছে বিরল এই সুপারমুনের ঘটনা পৃথিবীর ধ্বংস ডেকে আনতে পারে।