স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর ডটকম
শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্ধারিত ন্যূনতম শর্ত পূরণে ব্যর্থ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। শনিবার রাজধানীর উত্তরায় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যে সব বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার পরিবেশ ও নির্ধারিত শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, যারা মুনাফার লক্ষ্য নিয়ে চলতে চান, যারা নিজস্ব ক্যাম্পাসে এখনো যাননি, যারা একাধিক ক্যাম্পাসে পাঠদান পরিচালনা করছেন তারা আইন অনুসারে সঠিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় চালাতে না পারলে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশের বাস্তবতা ও জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে ভর্তি ও টিউশন ফিসহ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের লাগামহীন অর্থ আদায় বন্ধ করে নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকতে বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী জানান, উচ্চ শিক্ষার মান উন্নয়নে ‘অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন’ প্রণয়ন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, যা রোববার অনুমোদনের জন্য জাতীয় সংসদে তোলা হবে।
সার্বিকভাবে উচ্চশিক্ষার মান উন্নয়ন ও মঞ্জুরি কমিশনকে আরও শক্তিশালী ও কার্যোপযোগী করার লক্ষ্যে ‘ উচ্চ শিক্ষা কমিশন আইন’ প্রণয়নও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানান তিনি।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান ও এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জেড ল্যামাগনা ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন মেয়র আনিসুল হক উপস্থিত ছিলেন।
ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন না মেনেই বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হচ্ছে।কিছু প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে উচ্চ হারে বেতন নিলেও শিক্ষক ও কর্মচারীদের সে অনুযায়ী বেতন দিচ্ছে না।
এই সব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ইউজিসি। অনুষ্ঠানে এআইইউবির বিভিন্ন অনুষদের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ২ হাজার ৯৬০ শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেওয়া হয়।
সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যে সব বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার পরিবেশ ও নির্ধারিত শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, যারা মুনাফার লক্ষ্য নিয়ে চলতে চান, যারা নিজস্ব ক্যাম্পাসে এখনো যাননি, যারা একাধিক ক্যাম্পাসে পাঠদান পরিচালনা করছেন তারা আইন অনুসারে সঠিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় চালাতে না পারলে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশের বাস্তবতা ও জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে ভর্তি ও টিউশন ফিসহ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের লাগামহীন অর্থ আদায় বন্ধ করে নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকতে বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী জানান, উচ্চ শিক্ষার মান উন্নয়নে ‘অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন’ প্রণয়ন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, যা রোববার অনুমোদনের জন্য জাতীয় সংসদে তোলা হবে।
সার্বিকভাবে উচ্চশিক্ষার মান উন্নয়ন ও মঞ্জুরি কমিশনকে আরও শক্তিশালী ও কার্যোপযোগী করার লক্ষ্যে ‘ উচ্চ শিক্ষা কমিশন আইন’ প্রণয়নও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানান তিনি।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান ও এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জেড ল্যামাগনা ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন মেয়র আনিসুল হক উপস্থিত ছিলেন।
ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন না মেনেই বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হচ্ছে।কিছু প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে উচ্চ হারে বেতন নিলেও শিক্ষক ও কর্মচারীদের সে অনুযায়ী বেতন দিচ্ছে না।
এই সব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ইউজিসি। অনুষ্ঠানে এআইইউবির বিভিন্ন অনুষদের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ২ হাজার ৯৬০ শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেওয়া হয়।
সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা।
0 coment rios: