শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২২

বিজয় উৎসব ২০২২ প্রথম দিন আন্তর্জাতিক গণহত্যা-স্মরণ দিবস

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ৯ থেকে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় উৎসব ২০২২-এর বিশেষ অনুষ্ঠানমালা আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানমালার প্রথম দিন বিশ্বের সকল গণহত্যার শিকার ও নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে এবং গণহত্যা নিরোধে জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ দিবসে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বিশেষ আলোচনা ও নাট্য-প্রদর্শনীর আয়োজন করে। আজ ৯ ডিসেম্বর ২০২২, শুক্রবার, বিকেল চারটায় জাদুঘর মিলনায়তনে ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর মেমোরিয়াল মিউজিয়ামস ইন রিমেম্বারেন্স অব দা ভিকটিম অব পাবলিক ক্রাইমস (আইসিএমইএমও) -এর সাবেক চেয়ারপার্সন ওফেলিয়া লিয়ঁ মূল বক্তব্য প্রদান করেন। ওফলেয়িা লয়িঁ তার বক্তব্যরে শুরুতে মুক্তযিুদ্ধ জাদুঘররে ১৯৭১ সালরে গণহত্যা স্মৃতি সংরক্ষণরে প্রচষ্টোর সাধুবাদ জানান। তনিি গণহত্যা নয়িে সাধারণ মানুষকে সচতেন করতে জাদুঘররে গুরুত্ব তুলে ধরনে। তনিি তার বক্তব্যে বলনে, জাদুঘর একটি দশেরে ইতহিাসরে ধারক ও সমজ পরর্বিতনরে মোক্ষম পন্থা। ভাষা যকেোনো দশেরে আত্মপরচিয়রে মূল প্রতীক যা ১৯৭১ সালে পাকস্তিানবিাহনিী বাংলাদশে গণহত্যা সংগঠনরে দ্বারা নশ্চিহ্নি করতে চয়েছেলি। তনিি আরো বলনে, গণহত্যা স্মৃতি জাদুঘররে পাশাপাশি আর্ন্তজাতকি র্পযায়ে মানবাধকিার জাদুঘর স্থাপন করাও প্রয়োজন। পরশিষেে তনিি আর্ন্তজাতকি পরমিণ্ডলে পারস্পরকি সম্প্রীতি ও শান্তি প্রতষ্ঠিার আহ্বান জানয়িে বলনে, “আসুন আমরা হত্যা বন্ধ কর,ি আমরা সবাই বচৈত্র্যিকে সঙ্গে নয়িে এক প্রাণ, এক পৃথবিী। আসুন আমরা পশুর ন্যায় আচরণ করা বন্ধ কর।ি সূচনা বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি আসাদুজ্জামান নূর এমপি একাত্তরে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে নৃশংস গণহত্যার চিত্র তুলে ধরেন। ট্রাস্টি মফিদুল হক সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং নতুন প্রজন্মই মুক্তিযুদ্ধের ইতহাস ও চেতনাকে ধারণ করে জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: