শুক্রবার, ২৩ জুন, ২০২৩
স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে মৌসুমী ফল উৎসব
Credit goes to: https://news71online.com/
Copyright © News71online.Com
Credit goes to: https://news71online.com/
Copyright © News71online.Com
রবিবার, ১৮ জুন, ২০২৩
"পরিবেশ সমাবেশে" স্বদেশ মৃত্তিকাআদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা গান ও নাচ করে দর্শকদের মাতিয়ে দিলেন
স্বদেশমৃত্তিকাআদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা গান ও নাচ করে দর্শকদের মাতিয়ে দিলেন
১৮ জুন ২০২৩ রবিবার, বিকাল ৩.০০ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার-এ “প্রাণ-প্রকৃতি-পরিবেশ সুরক্ষায় জাগো বাংলাদেশ” ¯শ্লোগান নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘পরিবেশ সমাবেশ’। পরিবেশ ও মানবাধিকার সুরক্ষায় কর্মরত ১৪টি সংগঠনের (এএলআরডি, বেলা, বারসিক, বাপা, নিজেরা করি, নাগরিক উদ্যোগ, সিসিডিবি, কাপেং ফাউন্ডেশন, আদিবাসী ফোরাম আইপিডিএস, ইনসিডিন- বাংলাদেশ, কারিতাস, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন, এবং রিভারাইন (পিপল) যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে এ কর্মসূচি।পরিবেশ সমাবেশের উদ্ভোধনি অনুষ্ঠানের ছিলো বিশেষ চমক স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা পরিচালিত স্বদেশ মৃত্তকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শিশুদের নাচ ও গানের মুগ্ধ দর্শক, দর্শকদের মাতিয়ে তুলে এই শিশুরা।
মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পরিবেশ সমাবেশে আয়োজক সংস্থাসমূহের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়ে শুনান পাভেল পার্থ, পরিচালক বারসিক।
আলোচনা করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, প্রধান নির্বাহী, বেলা; শামসুল হুদা, নির্বাহী পরিচালক, এএলআরডি; আমিরুল রাজিব, সমন্ব য়কারি, তমসজিদ সড়ক গাছ রক্ষা আন্দোলন; শিরিন হক, মানবাধিকারকর্মী এবং প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, নারীপক্ষ; ড. সোমা দে, সহযোগী অধ্যাপক, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়;
অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান মজুমদার, চেয়ারম্যান, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাপার নির্বাহী সদস্য ও নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা।
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার মহাসচিব ও স্বদেশ মৃত্তকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ, রাশিদা আক্তার ও মুনিয়া মুন্নি প্রমুখ।
পরিবেশ সমাবেশঃ প্রকৃতিকে উন্নয়নের মাঝখানে রাখতে হবে
প্রকৃতিকে উন্নয়নের মাঝখানে রাখতে হবে
যে কোন উন্নয়নের নামে প্রথম কোপটা পড়ে গাছ, নদী, বনভূমি, কৃষিজমি, জলাভূমি, পাহাড় কিংবা প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর। যার ফলে, নির্বিচার দখল ও দূষণে আক্রান্ত দেশের নদ-নদী, সবুজবলয়, উন্মুক্ত প্রান্তর এবং জলাভূমিগুলো আজ নিশ্চিহ্ন। বেড়েছে অপরিকল্পিত নগরায়ণ। আমরা হারিয়েছি ঋতুর বৈচিত্র্য। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বেড়েছে লবণাক্ততা ও ঘূর্ণিঝড়, উত্তরাঞ্চলে তাপদাহ ও খরা, উত্তর-পূর্বে পাহাড়ি ঢল, মধ্যাঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী বন্যা, পার্বত্য অঞ্চলে পাহাড়ধ্বস, দেশজুড়ে নদীভাঙন, বজ্রপাত, অগ্নিকান্ড, রাসায়নিক বিস্ফোরণ, জলাবদ্ধতা এবং প্লাস্টিক দূষণ। উন্নয়নের নামে প্রাণ-প্রকৃতি পরিবেশ ধ্বংস বন্ধ করতে হবে এবং পরিবেশ সুরক্ষায় জাতীয় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ দিতে হবে। উন্নয়ন অবশ্যই চাই তবে পরিবেশ, প্রকৃতি, প্রাণ বৈচিত্র্য বিনাশের বিনিময় নয়। প্রাণ-প্রকৃতি ও পরিবেশ সুরক্ষায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়ে এবং পরিবেশ সুরক্ষায় সকলের দায়িত্বের প্রতি দায়বদ্ধ হওয়ার দাবিতে আজ ১৮ জুন ২০২৩ রবিবার, বিকাল ৩.০০ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার-এ “প্রাণ-প্রকৃতি-পরিবেশ সুরক্ষায় জাগো বাংলাদেশ” ¯শ্লোগান নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘পরিবেশ সমাবেশ’। পরিবেশ ও মানবাধিকার সুরক্ষায় কর্মরত ১৪টি সংগঠনের (এএলআরডি, বেলা, বারসিক, বাপা, নিজেরা করি, নাগরিক উদ্যোগ, সিসিডিবি, কাপেং ফাউন্ডেশন, আদিবাসী ফোরাম আইপিডিএস, ইনসিডিন- বাংলাদেশ, কারিতাস, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন, এবং রিভারাইন
পিপল) যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে এ কর্মসূচি।
এতে বিশিষ্ট সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, পরিবেশবিদ, শিক্ষক, গবেষক, মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক এবং পরিবেশ সুরক্ষায় আন্দোলনরত ব্যক্তি ও সংগঠন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সাস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গান, আবৃত্তি এবং নাটক পরিবেশনা করেছেন।
মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পরিবেশ সমাবেশে আয়োজক সংস্থাসমূহের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়ে শুনান পাভেল পার্থ, পরিচালক
বারসিক।
আলোচনা করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, প্রধান নির্বাহী, বেলা; শামসুল হুদা, নির্বাহী পরিচালক, এএলআরডি; আমিরুল রাজিব, সমন্ব য়কারি, তমসজিদ সড়ক গাছ রক্ষা আন্দোলন; শিরিন হক, মানবাধিকারকর্মী এবং প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, নারীপক্ষ; ড. সোমা দে, সহযোগী অধ্যাপক, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়;
অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান মজুমদার, চেয়ারম্যান, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাপার নির্বাহী সদস্য ও নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা। স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার মহাসচিব ও স্বদেশ মৃত্তকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ প্রমুখ।
আদিবাসী নেতা সঞ্জিব দ্রং বলেন, উন্নয়ন মানে বড় বড় অট্ট্রালকা নয়, নদী দখল, বন উজার করে মুনাফা অর্জন নয়, এ উপলব্ধি থাকতে হবে আমাদের নীতি নির্ধারকদের। পাহাড় কেটে, বন বিনাশ করে, পরিবেশ ধ্বংস করে উন্নয়নের চিন্তা করা পাপ।
মানবাধিকারকর্মী শিরিন হক বলেন, আমরা যদি নিরপেক্ষ ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি পাই তবেই একটি জনবান্ধব পরিবেশবান্ধব নীতি ও আইন পাওয়া সম্ভব।
পরিবেশবিদ ও বেলার প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, জীবাশ্ম জা¦লানী ব্যবহার করে যতদিন আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করবো ততদিন পর্যন্ত পৃথিবী উত্তপ্ত থাকবে। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য নিরাপদ পৃথিবী রেখে যেতে চাইলে পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। প্রকৃতিকে মাঝখানে রেখে উন্নয়ন করতে হবে।
এএলআরডি’র নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা বলেন, লক্ষ লক্ষ মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি, আজকে পরিবেশ রক্ষার যুদ্ধে আমরা হেরে যেতে পারি না। পাহাড় কেটে, নদী ভরাট করে, প্রকৃতি ধ্বংস করে যারা উন্নয়ন করছেন তারা কেউ আইনের উর্ধ্বে নয়। আমাদের আরও সচেতন হতে হবে। সচেতন হয়ে জবাবদিহিতা চাইতে হবে। আজ অথবা কাল আমাদের জিততেই হবে।
সভাপতির বক্তব্যে অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল বলেন, মানুষ একা বাঁচতে পারে না। মানুষ হিসেবে বাঁচতে হলে সকল অনুষঙ্গই আমরা প্রকৃতি থেকে পাই। আদিবাসীদের মতো সবাইকেই প্রকৃতি নিয়ে বাঁচতে হবে। পরিবেশ বাঁচাতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি ।
অনুষ্ঠানের উদ্ভোধনিতে ছিলো বিশেষ চমক স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা পরিচালিত স্বদেশ মৃত্তকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী ২০২৩
ভট্টশালী প্রদর্শনী গ্যালারিতে বাংলাদেশের প্রবীণ ও নবীন শিল্পীদের আঁকা বঙ্গবন্ধু ও
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ৭৪টি শিল্পকর্ম নিয়ে “বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ” বিষয়ক শিল্পকর্ম
প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের
অতিরিক্ত সচিব ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক জনাব মোঃ কামরুজ্জামান
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিল্পকর্ম প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন।
সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সচিব জনাব গাজী মোঃ ওয়ালি-উল-হক। অনুষ্ঠানটি
সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বিভাগের
কীপার (রুটিন দায়িত্ব) জনাব শক্তি পদ হালদার।
সুদীর্ঘকালের চর্চায় বাংলাদেশের শিল্পকলা নানা বৈচিত্র্যময় ধারায় সমৃদ্ধি লাভ করেছে।
সৃজনশীল ধারার সমকালীন শিল্পকর্মের সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রদর্শন ও গবেষণা সমকালীন
শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বিভাগের অন্যতম কাজ। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের
খ্যাতিমান চারুশিল্পী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, পটুয়া কামরুল হাসান, এস.এম. সুলতান ও
ভাস্কর নভেরা আহমেদসহ দেশবরেণ্য প্রবীণ ও নবীন শিল্পীদের শিল্পসম্ভারে এ বিভাগের
সংগ্রহভাণ্ডার সমৃদ্ধ। সমকালীন দেশিয় শিল্পকর্মের পাশাপাশি জগৎ বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের
মূল্যবান চিত্রকর্মের অনুকৃতিসহ বিশ্বসভ্যতার মূল নিদর্শন এ বিভাগের সংগ্রহে রয়েছে। এ
বিভাগে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত মোট সংগ্রহভুক্ত নিদর্শনের সংখ্যা ৫,২০৫টি। স্বাধীনতার
মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধ একসূত্রে গাঁথা।
বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের সর্বস্তরের জনসাধারণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরেছে এবং
শত্রুর মোকাবিলা করে দেশকে স্বাধীন করেছে। কেউ সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে
এবং কেউবা পরোক্ষভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের শক্তি, সাহস ও মনোবল জুগিয়েছে। তেমনি শিল্পী
সমাজও সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও পরোক্ষভাবে মুক্তিযোদ্ধাসহ সমগ্র দেশবাসীকে
মুক্তিযুদ্ধের শিল্পকর্মের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করেছেন। শিল্পীরা জাতির পিতা ও মহান
মুক্তিযুদ্ধকে বিষয় হিসেবে নিয়ে ক্যানভাসে ও ভাস্কর্যে তাঁদের ভাবকল্পনার বিকাশ ঘটিয়েছে
নানা মাত্রায়। সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বিভাগের সংগ্রহের মধ্য থেকে ১৪ জন
শিল্পীর ‘বঙ্গবন্ধু’ বিষয়ক ২০টি শিল্পকর্ম ও ৩৩ জন শিল্পীর ‘মুক্তিযুদ্ধ' বিষয়ক ৫৪টি
শিল্পকর্মসহ মোট ৭৪টি শিল্পকর্ম নিয়ে এ প্রদর্শনীটি সাজানো হয়েছে। শিল্পকর্মগুলো
সৃষ্টিতে রয়েছে বিষয় ও উপস্থাপনার বৈচিত্র্য এবং দেশপ্রেমের এক অমর উপাখ্যান ।
প্রদর্শনটি ১৭ জুন ২০২৩ থেকে ২৬ জুন ২০২৩ পর্যন্ত শনিবার থেকে বুধবার সকাল ১০.৩০
মিনিট থেকে বিকাল ৪.৩০ মিনিট এবং শুক্রবার বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিট পর্যন্ত
দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বৃহস্পতিবার ও সরকারি ছুটির দিন প্রদর্শনী বন্ধ থাকবে।
সম্মানিত দর্শক ও নতুন প্রজন্ম প্রদর্শনীটি দেখে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে হৃদয়ে ধারণ
করলেই প্রদর্শনীটি সফল ও সার্থক হবে।
শুক্রবার, ১৬ জুন, ২০২৩
চিকিৎসকদের ফি নির্ধারন এর দাবীতে নিরাপদ চিকিৎসা চাই এর মানববন্ধন ও র্যালী।
স্বদেশসময়২৪.কম:
শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩
বন্ধন সোসাইটি হাজীপুর প্রবাসী ফোরামের উদ্যোগে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
স্বদেশ সময় প্রতিনিধি:
কোয়ালিটি এডুকেশন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
স্বদেশ সময় প্রতিনিধি: এসইএল আয়োজনে কোয়ালিটি এডুকেশন বিষয়ক সেমিনার করা হয়েছে। ৭ জুন ২০২৩ বুধবার সন্ধায় এসইএল সেন্টারে প্রধান অতিথি হিসেবে উস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার মো: আব্দুল আউয়াল,
জেসিআই স্মার্ট বাংলাদেশ সামিট, এক্সপো এবং সিওয়াইই অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর পার্টনার গ্রামীণফোন
স্বদেশসময়২৪.কম:
[ঢাকা, জুন ১০,২০২৩] গর্বিত টেলিকম পার্টনার হিসেবে জেসিআই স্মার্ট বাংলাদেশ সামিট, এক্সপো
এবং সিওয়াইই অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এ যুক্ত হয়েছে গ্রামীণফোন। ০৯ এবং ১০ জুন, ২০২৩ তারিখে
ঢাকার আইসিসিবি’তে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে জাতির বহুল আকাঙ্খিত স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর
এবং এর সাথে সম্পৃক্ত নানা দিককে কেন্দ্র করে আলোচনা সহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা
হয়।
সংশ্লিষ্ট শিল্প খাতের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণফোন "স্মার্ট বাংলাদেশ" রূপকল্প
বাস্তবায়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। স্মার্ট রূপান্তরের দৃঢ় প্রত্যয়কে পুঁজি করে
গ্রামীণফোন গত বছর দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরে সফলভাবে ফাইভজি ট্রায়াল পরিচালনা করেছে।
এ উপলক্ষে জিপিহাউসে আয়োজিত অনুষ্ঠানটি উদ্বোধনের মাধ্যমে ফাইভজি অগ্রযাত্রার শুভ সূচনা
করেন বিটিআরসি’র সম্মানিত চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার। ট্রায়ালের মাধ্যমে গ্রামীণফোন
বর্তমানের ফোরজি সক্ষমতার তুলনায় বহুগুণ বেশি গতির কানেক্টিভিটি অর্জনের বিস্ময়কর
মাইলফলক স্পর্শ করে। গ্রামীণফোনের এই অনন্য অর্জন ফাইভজি সংযোগের সূত্র ধরে স্মার্ট
নাগরিক গঠন এবং স্মার্ট রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য একটি শক্ত ভিত্তি স্থাপনে সহায়তা করেছে।
অগ্রগতির নিরলস প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় গ্রামীণফোন গত বছর সর্বোচ্চ অনুমোদিত ৬০
মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ নেয়, যা দেশের মানুষের জন্য প্রতিষ্ঠানটির অনন্য ডিজিটাল
সম্ভাবনা তৈরির দৃঢ় প্রতিশ্রুতিকে প্রতিফলিত করে। পাশপাশি, নেটওয়ার্কের আধুনিকীকরণ, নতুন
টাওয়ার চালু করা, ক্রমান্বয়ে অতিরিক্ত স্পেকট্রাম কাজে লাগানো এবং গত বছর ফাইবারাইজেশন ও
দ্বিগুণ করেছে গ্রামীণফোন। অবকাঠামোগত বিনিয়োগের বাইরেও গ্রামীণফোন একটি সমৃদ্ধশালী
ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন সরকারি সংস্থা, মন্ত্রণালয়, এটুআই এবং অন্যান্য
সরকারি বিভাগের পাশাপাশি বেসরকারি নানা সংস্থার সাথে সক্রিয়ভাবে অংশীদারিত্বের সম্পর্ক
স্থাপন করে চলেছে। সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণফোন দেশের স্মার্ট রূপান্তর
এবং ডিজিটাল উন্নয়নে সক্রিয়ভাবে অবদান রাখছে।
সংশ্লিষ্ট খাতের সমমনা ব্যক্তিদের মাঝে আন্তঃসংযোগ স্থাপন ও উদ্ভাবনী ধারণা বিনিময়ের
সুযোগ তৈরির পাশপাশি প্রযুক্তির নতুন নতুন ধারা অনুসন্ধান এবং ভবিষ্যতে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ
গঠনের জন্য নিজেদের প্রস্তুতি ও দক্ষতা মূল্যায়নের অনন্য এক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে
জেসিআই স্মার্ট বাংলাদেশ সামিট। আয়োজনে তরুণ উদ্যোক্তা, পেশাদার, বিনিয়োগকারী, নীতি
নির্ধারক এবং ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরাও অংশগ্রহণ ছিল উন্মুক্ত। স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি
প্রধান স্তম্ভকে কেন্দ্র করে আয়োজনে চারটি তথ্যবহুল সেশন পরিচালিত হয়। গ্রামীণফোনের
প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান একটি সেশনে প্যানেলিস্ট হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। আলোচনায়
তিনি আগামীর বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধির জন্য স্মার্ট নাগরিকদের আইসিটি জ্ঞানের
কার্যকরী প্রয়োগের ওপর গুরুত্ব দেন।
ইয়াসির আজমান বলেন, “একটি স্মার্ট জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভের অন্যতম পূর্বশর্ত হল
কানেক্টিভিটির মত মৌলিক চাহিদার যথাযথ পূরণ – যে ক্ষেত্রে গ্রামীণফোন শতভাগ
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রযুক্তিগত রূপান্তর এবং ডিজিটাল দক্ষতাসম্পন্ন স্মার্ট নাগরিকেরা একটি
ভবিষ্যতমুখী, দায়িত্বশীল সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারেন। শুরু থেকেই আমরা ডিজিটাল দক্ষতার
ক্ষেত্রে বিভাজন কমিয়ে আনার লক্ষ্যে, তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও ভবিষ্যতমুখী করে তুলতে,
ফ্রিল্যান্সার এবং আম-চাষী থেকে আরম্ভ করে হাতিয়ার মত বিচ্ছিন্ন ও প্রত্যন্ত জনপদে বিভিন্ন
মানুষের ক্ষমতায়নে কানেক্টিভিটি সুবিধা নিশ্চিত করেছি। পাশাপাশি, ব্যক্তি এবং ব্যবসায় উভয়
পরিসরে ই-সিম এবং ফাইভজি সেবার মতো নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে উদ্ভাবনের নেতৃত্ব দিয়েছি।
বিভিন্ন কমিউনিটিকে পরিবর্তনের চালিকাশক্তিতে রূপান্তরিত করে আমরা বাংলাদেশকে আগামীর
বিশ্বের জন্য প্রযুক্তিগতভাবে প্রস্তুত হয়ে উঠতে সক্ষম করে তুলতে চাই”।
তিনি আরও বলেন, “আমি আশাবাদী, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাফল্যকে কাজে লাগিয়ে এবং আমাদের
দীর্ঘদিনের স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ উন্নত ক্ষমতার
পাওয়ারহাউজ হয়ে উঠবে”।
আয়োজনে গ্রামীণফোনের নিজস্ব প্যাভিলিয়নে (প্যাভিলিয়ন নং এমপি০০৪) দর্শনার্থীরা ইমারসিভ
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ও রোবোটিক হাতের সাথে যোগাযোগের মত ফাইভজি প্রযুক্তি সমর্থিত নানা
প্রদর্শনীতে মুগ্ধ হন। চিকিৎসা, কৃষি, অবকাঠামো ও বিনোদনের মত বিভিন্ন খাতে ফাইভজি
প্রযুক্তির অনন্য রূপান্তর সক্ষমতা জানার পাশপাশি মাইজিপি অ্যাপের ডিজিটাল বইমেলা সহ
স্টলের নানা ফিচার উপভোগ করেন তারা।
জেসিআই স্মার্ট বাংলাদেশ সামিটে গ্রামীণফোনের অংশগ্রহণ মূলত উন্নত কানেক্টিভিটির অপার
সম্ভাবনাকে ভিত্তি করে বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে
প্রতিষ্ঠানটির প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে। গ্রামীণফোন ব্যক্তি ও সমাজের সহযোগিতা, উদ্ভাবন এবং
ক্ষমতায়ন চালিয়ে যেতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, যা দেশকে ক্রমশ ইতিবাচক পরিবর্তনের দিকে পরিচালিত
করতে সক্ষম।
সোমবার, ৫ জুন, ২০২৩
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে বিভিন্ন এলাকায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৩ পালিত
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে বিভিন্ন এলাকায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৩ পালিত
আজ ৫ জুন ২০২৩ সোমবার বিশ্ব পরিবেশ দিবস। এবারের পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য ‘প্লাস্টিক দূষণ সমাধানে শামিল হই সকলে’, আর স্লোগান ‘সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিক দূষণ’।
রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩
টিওডি সেমিনারে ঢাকার ভবিষ্যৎ নগর উন্নয়নের খসড়া নির্দেশিকার অগ্রগতি উপস্থাপন
টিওডি সেমিনারে ঢাকার ভবিষ্যৎ নগর উন্নয়নের খসড়া নির্দেশিকার অগ্রগতি উপস্থাপন
জাইকার চলমান টেকনিক্যাল সহযোগিতা প্রকল্প ‘দ্য প্রজেক্ট ফর ডেভেলপমেন্ট অব পলিসি অ্যান্ড গাইডলাইন্স ফর ট্রানজিট ওরিয়েন্টেড ডেভেপল্পমেন্ট (টিওডি) অ্যালং মাস ট্রানজিট করিডরস’ শীর্ষক এই সেমিনারে টিওডি নির্দেশিকা ও পাইলট প্রকল্পের ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি ও অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, রাজউকের চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিয়া, বিপিএএ এবং জাইকা বাংলাদেশ অফিসের মূখ্য প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহিদে ।
জাইকা বাংলাদেশ অফিসের মূখ্য প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহিদেএই প্রকল্পের ওপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করে জানান, টিওডি’র আওতা সম্প্রসারিত হলে ও তা প্রচার করা গেলে নগর পরিকল্পনা ও উন্নয়নের বিকাশের মধ্য দিয়ে ঢাকা বা স্মার্ট ঢাকার মানুষদের জীবন আরও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক ও কার্যকর করে তোলা যাবে। টিওডি’র সফলতার মূল চাবিকাঠি হিসেবে তিনি সমন্বিত লক্ষ্য ও অংশীদারিত্বের কথা উল্লেখ করেন এবং আলোচনা ও সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করেন।
মূল অংশীদারদের সহযোগিতায় নিপ্পোন কোয়েইয়ের নেতৃত্বে জাইকার একটি পরামর্শক দল এই টিওডি নির্দেশিকাটি প্রস্তুত করছে। এতে ঢাকায় টিওডি’র সাধারণ রূপরেখা, মূল প্রক্রিয়া ও পরিকল্পনার বিষয়বস্তু এবং প্রয়োগের উপায়গুলো নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। নির্বাচিত সাইটের পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্তির জন্য দু’টি পাইলট প্রকল্প উন্মোচন করা হয়; যথা: উত্তরা সেন্টার স্টেশনে দেশের প্রথম এমআরটি লাইন ৬ এবং ভবিষ্যতের জন্য গাবতলী এলাকার এমআরটি লাইন ৫ ও ২। পাশাপাশি, দিল্লি মেট্রো রেল কো-অপারেশনের ক্ষেত্রে টিওডির সফলতার কথা তুলে ধরা হয়, যা ঢাকায়ও একইভাবে অর্জন করা সম্ভব বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন বলেন, “টিওডি নির্দেশিকার অগ্রগতি সকল অংশীজনদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে সেমিনারটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ফলস্বরূপ, প্রকল্পটি নগরায়ন ও মধ্যম- আয়ের দেশ হওয়ার দিকে বাংলাদেশের যাত্রাকে ত্বরান্বিত করবে।”
সেমিনারে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, রাজউক, ডিটিসিএ, ডিএমটিসিএল, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, বিআর, বিআরটিএ, ডিবিআরটিসিএল, বিএডিসি, বুয়েট, এডিবি, এএফডি এবং বিশেষজ্ঞ ও পরামর্শক সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, সরকারি প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক দাতা ও অ্যাকাডেমিয়া সহ অংশীদাররা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও, অংশীদাররা টিওডি উদ্যোগ সফল করার ক্ষেত্রে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সহযোগিতার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করেন।
শুক্রবার, ২ জুন, ২০২৩
নিরাপদ খাদ্য অধিকার মঞ্চের বিষ ও ক্যামিকেল মুক্ত মৌসুমি ফলের দাবীতে র্যালী ও মানববন্ধন
বিষ ও ক্যামিকেল মুক্ত মৌসুমি ফল এবং নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার দাবীতে র্যালী ও মানববন্ধন
০২ জুন ২০২৩ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে। উক্ত মানববন্ধন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নিরাপদ খাদ্য অধিকার মঞ্চের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা, সঞ্চালনায় সংগঠনের মহাসচিব জনাব আকবর হোসেন। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চেইঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এর নির্বাহী পরিচালক এবং জলবায়ু বিশেষজ্ঞ জনাব এম.জাকির হোসেন খান, বক্তব্য রাখেন নিরাপদ খাদ্য অধিকার মঞ্চ এর ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ডাঃ এস এম হাবিবুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান জামশেদ আলী খান কিরন, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন শিপলু, যুগ্ম-মহাসচিব এম. ইমরান আহমেদ,ক্রীড়া সম্পাদক শাহাবাল আহমেদ জনি,দপ্তর সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদন উম্মে সালমা, যুগ্ম প্রচার সম্পাদক সাদমান সাব্বির , সম্মানিত সদস্য রাজি উদ্দিন রাজা, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার সদস্য পুরান ঢাকার হাজী আনছার আলী শেখ। মাওলানা আসাদুল্লাহ্,শামীমা আক্তার, মুন্সিগঞ্জ জেলার ইউপি সদস্য মোঃ রনি, আব্দুল্লাহ আল মামুন, শ্রীনগর থানার সদস্য সাংবাদিক মো: আল আমিন শেখ,সহ প্রমূখ।
প্রতিদিন খাবার গ্রহণের সময় নানা প্রশ্নে জর্জরিত হচ্ছি আমরা। যা খাচ্ছি তা বিষ নয় তো? ফলমূলে কেমিকেল, মাছে ফরমালিন, মাংসে ক্ষতিকর হরমোন, শাকসবজিতে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ- এ ধরনের অনেক সংশয় ও আতঙ্কের মধ্যেই আমরা বেঁচে আছি। শুধু অশিক্ষিত বা স্বল্পশিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে নয়, অনেক সময় উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছ থেকেও আমরা এ ধরনের কথা শুনতে পাই। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ এক বিরাট চ্যালেঞ্জ আমাদের। তাই খাদ্যের যেসব ঝুঁকি নিয়ে আমরা সবসময় দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকি, দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য, আমরা অনেকেই পরিমিত ও সুষম খাবারের দিকে খেয়াল করে খাবার গ্রহণ করি না। যারাও বা বোঝেন, তাদের একটি বিরাট অংশের ধারণা হল পুঁথিগত, যার সঙ্গে ব্যবহারিক জীবনের কোনো সম্পর্ক নেই। পরিমিত সুষম খাবার বিভিন্ন উৎস থেকে নিলে খাদ্যে ঝুঁকির পরিমাণ কমে যাবে।