শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 ঢাকা মহানগর উওর বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ এর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শুভ জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা, দোয়া ও মিষ্টি বিতরণ

ঢাকা মহানগর উওর বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ এর পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শুভ জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা, দোয়া ও মিষ্টি বিতরণ

 ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিঃ,মুসলিম বাজার, গণতন্ত্রের মানষকন্যা, বাংলাদেশের আশার বাতিঘর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,বঙ্গবন্ধুকন্যা,রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা'র ৭৭ তম জন্মদিন উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উওর বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ  এর পক্ষ থেকে  বাদ মাগরিব আলোচনা , দোয়া ও মিষ্টি বিতরণ অনুষ্ঠান  অনুষ্ঠিত হয় ।

সভাপতিত্ব করেনঃ জনাব মো. মাহবুবুর রহমান জাকির , সমন্বয়কারী, ঢাকা মহানগর উওর বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ।

প্রধান অতিথি: সরকার মো. আবুল কালাম আজাদ ,কেন্দ্রীয় সভাপতি,  বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ
ও সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা - বাংলাদেশ কৃষক লীগ।

বিশেষ  অতিথি:  সৈয়দ মোশারফ হোসেন পাপ্পু , কেন্দ্রীয় নেতা - বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ ,মো. নজরুল ইসলাম সরকার ,জাতীয় কমিটির সন্মানিত সদস্য,  বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ।

সভায় বক্তব্য রাখেনঃ  সাংবাদিক মো. আবদুল কাদের , এডভোকেট মো.  মাহমুদুল হাসান রাজিব, মো. মানিক,  মোরসালিনা আক্তার,  শামিমা আক্তার সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

সঞ্চালনায় ছিলেনঃ শেখ মোকসেদুল ইসলাম নয়ন , যুগ্ম সমন্বয়কারী, ঢাকা মহানগর উত্তর বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ।

অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত নেতৃবৃন্দদের মাঝে  উন্নত জাতের সবজি বীজ  বিতরণ করেন বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ এর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

 নদী রক্ষা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের লক্ষ্য হওয়া উচিত- আনু মুহাম্মদ

নদী রক্ষা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের লক্ষ্য হওয়া উচিত- আনু মুহাম্মদ

 

নদী রক্ষা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের লক্ষ্য হওয়া উচিত। কিন্তু যারা নদী দখল করে তারা বড় ব্যবসায়ী ও রাজনীতিক। তাই এটি রাজনৈতিক দলগুলোর এজেন্ডায় আসেন। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর উপর চাপ দিতে হবে। গতকাল ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (শনিবার) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হল-এ “দখলের গ্রাসে সুটকি নদী’র ২৬ কিলোমিটারঃ ৫০ বছরে নদী লুট ঠেকাতে নাগরিক আহবান” শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রাণ-প্রকৃতি-প্রতিবেশ-পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনের সংগঠক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ একথা বলেন। হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন, নোঙর, নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এবং ইনিশিয়েটিভ ফর পিস যৌথভাবে উক্ত অনুষ্ঠান আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন ও ইনিশিয়েটিভ ফর পিস এর চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শফিকুর রহমান। তিনি ২৩ মে কে জাতীয় নদী দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের আহবান জানান। এছাড়াও নদীভিত্তিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও শিশুদের মধ্যে নদী সচেতনতা সৃষ্টিতে গবেষণা প্রচলনের ঘোষণা প্রদান করেন। আনু মুহাম্মদ তাঁর বক্তব্যে আরো বলেন, সুটকি নদী দখলদারিত্বের একটি প্রতিনিধিত্ব মাত্র। সারা দেশে এমন আরো বহু ঘটনা ঘটছে। নদীকে দেখার জন্য আমাদের আদালতের দৃষ্টিভঙ্গি এখনো সেরকমভাবে তৈরি হয়নি। শীতলক্ষ্যার পাড়ে আমরা এখনো দেখছি শুধু সিমেন্ট কারখানা। জিডিপি বৃদ্ধির সাথেও নদী দখল জড়িত। কিছুদিন আগে এক মন্ত্রী বললেন, এতো চওড়া নদীর দরকার নেই। নদী ভরাট করে জমি বানাতে হবে। অতীতে নদী নিয়ে আন্দোলনকারীকে ক্রসফায়ারেরও হুমকি দেয়া হয়েছে এদেশে। বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতি (বেলা) এর প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, দেশের সামগ্রিক নদী প্রশাসনের অবস্থা বেশ ঘোলাটে। ভরাট, দখল, উচ্ছেদ প্রক্রিয়া সবই যেনো টাকার খেলা। নদী রক্ষা করতে হলে সাহসিকতা ও সততার সাথে কাজ করতে হবে। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, আইনের অনেক অপব্যাখ্যা হচ্ছে। কিন্তু সংসদে নদীর স্বার্থের পরিপন্থী কোনো আইন এখনো পাশ হয়নি। নদী রক্ষা কমিশনের তেমন ক্ষমতা নেই, ফান্ডও নেই। প্রয়াত সংসদ সদস্য আসলামুল হকের দখল থেকে উদ্ধারকাজও ঠিকমতো হয়নি। আইন ও সালিশ কেন্দ্র’র সাবেক প্রধান নির্বাহী শীপা হাফিজা বলেন, সুটকি দখলদারিত্বে লোকটির দূরদর্শিতা আছে। এটা আমাদের দূর্ভাগ্য। আমাদেরকে এসব দখলদারিত্ব উচ্ছেদে নেটওয়ার্ক বাড়াতে হবে এবং তরুণদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে একাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রখ্যাত দার্শনিক ও গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, আরডিআরসি এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা, নোঙর বাংলাদেশ ট্রাস্ট এর চেয়ারম্যান সুমন শামস্ প্রমূখ। অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ নদীর নাম ‘শুটকি’; অবস্থান হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলা। নদীটি উজানে খোয়াই এবং ভাটিতে যমুনা নদীর সাথে যুক্ত। দীর্ঘ প্রবাহিত এ নদীটি দিয়ে এখনো হবিগঞ্জ হতে ধান বোঝাই নৌকা যমুনা নদীতে যায়। অথচ এই নদীতে মাছ ধরতে গেলেই নদীর তথাকথিত মালিক বন্দুক হাতে তেড়ে আসে, নিজ সুবিধা হাসিলের জন্য নদীর বিভিন্ন স্থানে সিমেন্টের ব্লক দিয়ে বাঁধ তৈরি করেছে। জনগণের সম্পদের উপরে এই চরম আগ্রাসী কার্যক্রম নজিরবিহীন। সুলতানি ও মোঘল আমলে নদী ও ভূমির মালিকানা সর্বশক্তিমান আল্লাহ’র বিবেচিত হত। ১৭৯৩ সালে ইংরেজ শাসনামলে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আইনবলে জমিদার ও তালুকদাররা নদী ও ভূমির মালিকানা পান। পরবর্তীতে ১৯৫০ সালে জমিদারি প্রথা বাতিল করা হলে নদী ও ভূমির মালিকানা সরকারের উপর বর্তায়। কিন্তু হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচংয়ে অবস্থিত জমিদার পরিবার শুটকি নদী যাতে আবার নিজেদের দখলে নিতে পারে সেজন্য ১৯৬০ সালে তারা ইয়াহিয়া ফিশারিজ প্রাইভেট কোম্পানি নামক একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠান তৈরি করে। পাকিস্তানি আমলে তারা নদীর দখল না পেলেও বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ১৯৭২ সালে শুটকি নদীকে বিল দেখিয়ে এর ভূমির নামজারি, দখল ও ভোগের দাবী করে ইয়াহিয়া ফিশারিজ প্রাঃ কোম্পানির পক্ষে দেওয়ান ইয়াহিয়া রাজা একটি স্বত্ব মামলা দায়ের করে। ১৯৭৩ সালে সিলেট সাব জজ আদালত তার পক্ষে রায় দেন। ১৯৯২ সালে সিলেট জেলা প্রশাসন রিভিউ মামলা করে ইয়াহিয়া রাজার নামজারি আদেশ বাতিল করে সরকারের নামে রেকর্ড পুনর্বহাল করতে সক্ষম হয়। কিন্তু ঐ আদেশের বিরুদ্ধে ১৯৯৬ সালে ইয়াহিয়া রাজা হবিগঞ্জ যুগ্ম জেলা জজ আদালতে আবার স্বত্বজারী মামলা দায়ের করেন। ২০২১ সালে প্রদত্ত মামলার রায়ে ০৩ (তিন) মাসের মধ্যে মামলার বিবাদিদের নামে নামজারী করার আদেশ দেয়া হয় অন্যথায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের সাবেক ও তৎকালীন ০৬ কর্মকর্তাকে ০৩ মাসের দেওয়ানী কয়েদে (সিভিল জেল) আটক রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। শাস্তির এই রায়ের বিরুদ্ধে প্রশাসনের পক্ষ হতে রিভিশন মোকদ্দমা এবং শুটকি নদী সরকারিভাবে ইজারা দেয়ার বিরুদ্ধে ইয়াহিয়া ফিশারিজের পক্ষ হতে একটি রিট পিটিশন এখনো চলমান। এমনি এক অবস্থায় অদ্ভুত এক কান্ড করে বসে ভূমি মন্ত্রণালয়। ২০২২ সালের ২৬ জুলাই শুটকি নদীকে বদ্ধ জলাশয় দাবী করে জেলা প্রশাসনকে লিজ দেয়ার নির্দেশ দেয় এবং সে অনুযায়ী জেলা প্রশাসন ০৬ (ছয়) বছরের জন্য ইজারা প্রদান করে। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের নদ নদীর তালিকায় শুটকি নদীর নাম রয়েছে। কিন্তু দখলকৃত নদীর তালিকায় এই নদীর নাম নেই, দখলদারের তালিকায়ও ইয়াহিয়া ফিশারিজ বা এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান আহমদ রাজার নাম নেই। অথচ গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন হতে প্রাপ্ত তথ্যমতে দেওয়ান আহমদ রাজা বংশানুক্রমিকভাবে সুটকি নদীর মালিক হিসাবে দাবী করে থাকেন এবং নদীটিকে খাল হিসাবে দাবি করে তা তাদের পূর্বপুরুষগণ খনন করেছেন মর্মে বিবৃতি দিয়ে থাকেন। দখলদার প্রতিষ্ঠান প্রধানের বক্তব্যমতে পানি উন্নয়ন বোর্ড ২০১৮ সালে হাওরের জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রতিষ্ঠানের লিখিত অনুমতি সাপেক্ষে সুটকি নদীর ৪ কিলোমিটার এলাকা খনন করে। অতীব উদ্বেগের সাথে আপনাকে জানানো এটা আমি কর্ত

বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন  কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা এমপি মহোদয় এর ৭৭তম  শুভ জন্মদিন উপলক্ষে আজ দুপুরে বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ এর  পক্ষ থেকে দোয়া ও মিষ্টি বিতরণ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা এমপি মহোদয় এর ৭৭তম শুভ জন্মদিন উপলক্ষে আজ দুপুরে বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ এর পক্ষ থেকে দোয়া ও মিষ্টি বিতরণ

বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশ এর বার বার নির্বাচিত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন দেশরত্ন শেখ হাসিনা এমপি'র ৭৭ তম জন্ম দিন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটি আজ বাদ জোহর হাইকোর্ট মাজার মসজিদে বিশেষ দোয়ার আয়োজন  ও মিষ্টি বিতরণ করে।

দোয়া ও মিষ্টি বিতরণ করার পর নেতৃবৃন্দ হাইকোর্ট মাজার যিয়ারত  ও ফাতেহা পাঠ করেন।

বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শুভ জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়ার আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর বিদ্যুৎ বিভাগ - পাওয়ার সেলের  সন্মানিত মহাপরিচালক( DG) প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন ; 

বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ এর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা বিশিষ্ট লেখক সরকার মো. আবুল কালাম আজাদ ; 

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক লিডারশীপ এওয়ার্ড প্রাপ্ত সাবেক ছাএনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সন্মানিত সদস্য জনাব মো. মফিজুল ইসলাম ;

 বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগ এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শেখ জামাল আহমেদ ; 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সন্মানিত সদস্য সাবেক ছাএলীগ নেতা জনাব মামুন মল্লিক ;

 বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সন্মানিত সদস্য জনাব এফ রহমান রুপক ; 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সন্মানিত সদস্য মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী ;  

জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব আতাউর রহমান হিরন ;

  জাতীয় শ্রমিক লীগ ঢাকা বিভাগের সভাপতি জনাব মো. নুরুল ইসলাম, 

সাবেক ছাএলীগ নেতা ও বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী লীগের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি জনাব গোলাম ফারুক সেন্টু 

কেন্দ্রীয় ও নগর নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সর্বজনাব প্রকৌশলী  মো. মাসুম জাহিদ মাসুদ,  সৈয়দ মোশাররফ হোসেন পাপ্পু, কৃষিবিদ হাসান রুহি,  আব্দুল আজিজ,  মো. মোসান্না, মো. হেলাল উদ্দিন,  মো. মাহাবুব জাকির,  শেখ মোকসেদুল ইসলাম নয়ন,  এস এম জীবন,  মো. দেলোয়ার হোসেন,  মো. আনোয়ার, মো. আফজাল হোসেন সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।


শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

  নৌ পর্যটন এর মাধ্যমেই পরিবর্তন হতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি-  প্রকৃতি সুরক্ষায় নৌ পর্যটন এর সম্ভাবনা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা

নৌ পর্যটন এর মাধ্যমেই পরিবর্তন হতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি- প্রকৃতি সুরক্ষায় নৌ পর্যটন এর সম্ভাবনা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা

প্রাণ, প্রকৃতি এবং জলবায়ু নিয়ে কাজ করা গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এবং সহপ্রতিষ্ঠান গ্রীনফিনিটির যৌথ পরিচালনায় ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখে  বিকাল ৩ ঘটিকায় রাজধানীর সেগুনবাগিচা ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তন এ “প্রকৃতি সুরক্ষায় নৌ পর্যটন এর সম্ভাবনা” শীর্ষক একটি মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হয়।

সভায় নদী ও জলাশয় কেন্দ্রিক কর্মরত পরিবেশ, পর্যটন, মিডিয়া এবং ট্যুর আপরেটর সংগঠন গুলোর নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তি কর্ণধারবৃন্দ অংশ নেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন  চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এর সিইও এবং এমডি জলবায়ু বিশেষজ্ঞ জনাব এম জাকির হোসেন খান। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ  পর্যটন করপোরেশন এর  সাবেক চেয়ারম্যান এবং পলিসি রিসার্স সেন্টার এর প্রধান নির্বাহী জনাব মাহফুজুল হক। ।

বিশেষ অতিথি হিসাবে ছিলেন বিজিএমইএ ফ্যাশন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আব্দুল জলিল; মুখলেসুর রহমান, সভাপতি, বাংলাদেশ ট্যুরিজম ফাউন্ডেশন ; সেলিমা জাহান, সাবেক মেম্বার বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং অতিরিক্ত সচিব শ্রেডা; মো. মনির হোসেন চৌধুরী, পরিচালক, এনভায়রনমেন্ট রির্সাচ ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ; জনাব শমশের আলী, জলবায়ু এবং প্রাকৃতিক সম্পদ বিশেষজ্ঞ।

 জনাব এম জাকির হোসেন খান এর সঞ্চালনায় নৌ পর্যটন সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা-সভায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এর ট্যুরিজম এ্যন্ড হসপিটালিটি ডিপার্টমেন্ট এর শিক্ষকমন্ডলী, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, পর্যটন করপোরেশন, ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন, বেসরকারী ট্যুর অপারেটর, পর্যটন সংস্থাপ্রধান, নদী গবেষক, পরিবেশ আন্দোলনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রধান, সংবাদ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব এবং মিডিয়ার ব্যক্তিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন, কথা বলেছেন এবং মতামত দিয়েছেন।  

সভায় বিশেষজ্ঞ আলোচক হিসাবে ছিলেন ট্যুরিষ্ট পুলিশ এর অতিরিক্তি পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, রিভার এ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ জনাব ড. আব্দুল ওহাব।

রিভার ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান মুনির হোসেন বলেন, নদী পানি প্রকৃতি রক্ষা করেই ট্যুরিজম করতে হবে। ইভেন্ট আর ট্যুরিজম এক কথা নয়। ইভেন্ট করতে অনেক সময়ই প্রাণ প্রকৃতি সুরক্ষা হয় না। নদী বিষয়ে কাজ করা সংগঠন নোঙর এর চেয়ারম্যান সামস সুমন। বক্তব্য রাখেন ইকো মেরিন এর নির্বাহী জনাব ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, রিভার বাংলার চেয়ারম্যান নদী লেখক ফয়সাল আহমেদ, মোহাম্মদ তারেকুর রহমান উপপরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক। আরও ছিলেন আশিষ কুমার দে , সভাপতি শিপিং এ্যান্ড কমিউনিকেশন রিপোটারস ফোরাম; জাহাঙ্গীর বাবু, সভাপতি ট্যুরিজম এজেন্সি; আমিনুর রসুল , উন্নয়নধারা ট্রাস্ট; প্রকৃতি সংরক্ষণ অধিকার ফোরাম এর  মহাসচিব আনোয়ারুল হক।  তরুণদের হয়ে কথা বলেন ইয়ুথ লিডার সোহানুর রহমান সোহান, আমানউল্লাহ পরাগ,  আল মামুন রাকিব।

বক্তারা বলেন বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ, এ দেশে নদীকেন্দিক যোগাযোগ এবং পরিবহন ও র্পযটন এর সম্ভাবনা অপরিসীম। আমাদের সময় এসেছে নদী জলাশয় হাওর, বাওর, বিলসহ প্রাণ প্রকৃ্তির অন্যতম কেন্দ্র জলাশয় কেন্দ্রিক র্পযটনকে উৎসাহতি করা। বিলুপ্তিপ্রায় নদ নদী উদ্ধার ও ব্যবহারযোগ্য করা, দখল দূষণ এর জন্য আইনি প্রক্রিয়া র্কাযকর করার সুপারিশ করা হয়।

জনাব মোখলেসুর রহমান বলেন আমাদের রয়েছে  শত শত নদী, অসংখ্য হাওর, বাওর, বিল, ঝিল রয়েছে, যা প্রকৃতি সুরক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা যোগাযোগ এবং পর্যটনে  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।  এছাড়াও  নদ- নদী কেন্দ্রিক যোগাযোগের উন্নয়ন এবং পর্যটন খাতে ব্যাপক কর্মসংস্থানের  সম্ভাবনা রয়েছে। এ প্রেক্ষিতে  গ্রীনফিনিটি আজ বাংলাদেশের নৌ -পর্যটন এর গুরুত্ব অনুধাবন করে যে আয়োজন করছে তা আসলেই তাৎপর্যপুর্ন এবং বিবেচনার দাবি রাখে।

বক্তারা নৌ পর্যটনকে উৎসাহিত করণে সরকারের আশু পদক্ষেপের আহবান জানান। তারা বলেন দেশে নৌ পর্যটন বিকশিত হলে হাজার হাজার বেকার এর কর্মসংস্থান হবে। শিক্ষিত জনগোষ্ঠী প্রশিক্ষিত হবে। বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরী হবে। বিদেশী  পর্যটক আকৃষ্ট হবে ।

সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেণ আয়োজন সংগঠন চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এর সহ প্রতিষ্ঠান গ্রীনফিনিটি  টীম এর তন্ময় সাহা, সোহান আহমেদ এবং মোস্তাকিমা রহমান বিনীতা।

সম্মানিত অতিথিবৃন্দ বলেনঃ বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন ও অন্যান্য সুবিধাদি সম্পন্ন করে গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নদী কেন্দ্রিক প্রকৃতি ও নৃতাত্তি¡ক ভিত্তিক ইকো-ট্যুরিজমকে এখনই সময় প্রধান্য দেয়ার।

বাংলাদেশের সকল নদীকে সহজ গমনাগমনের জন্য বাস্তব অবকাঠামোতে নৌপথ তৈরীতে সরকারকে সম্পৃক্ত করা এবং বেসরকারী উদ্যোগকে উৎসাহিত করা।জীবাশ্ম  জ্বালানী নির্ভরতা কমিয়ে পরিবেশ সম্মত জ্বালানী ব্যবহার উপযুক্ত নৌযান নির্মাণে উৎসাহ যোগান দিতে হবে। নৌ কেন্দ্রিক ভ্রমণ বিনোদন যোগাযোগ এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলে পর্যটন শিল্প গড়ে তুলতে সরকারী বেসরকারী উদ্যোগকে উৎসাহ যোগান খুবই জরুরী। নৌ পর্যটন সম্প্রসারণ হলে এ  শিল্পে মানব সম্পদ উন্নয়নের জন্য নতুন মাত্রা তৈরী করবে। পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, পর্যটকদের জন্য ভিসা ও ইমিগ্রেশন পদ্ধতি সহজতর করার উদ্যোগ গ্রহণ এবং কার্যকর কমিউনিটি অংশগ্রহণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বান্ধব পর্যটনকে উৎসাহিত করবে।

নদী ও জলাশয় রক্ষায় যারা গবেষণা আইন এবং নদী জলাশয় সুরক্ষায় নীতিমালা প্রণয়ন এবং সামাজিক সচেতনতায় কাজ করছে তারা বক্তব্য রাখেন।  

বিশেষ অতিথিবৃন্দ বলেন আমাদের নদীগুলো রক্ষা করতে হবে। নদীতীরবর্তী জনগোষ্ঠী এবং জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় গুরুত্ব দিতে হবে।  নৌ পর্যটন ব্যাপকতা পেলে দেশে যেমন কর্মসংস্থান তৈরী হবে তেমনি আমাদের দেশের দক্ষ জনশক্তি বিদেশে পর্যটন শিল্পে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করে বৈদেশিক আয় নিশ্চিত করবে। এরই মাধ্যমে আমাদের চারু কারু শিল্প উপাদানসমূহের বিপণন বৃদ্ধি, নতুন কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি, দারিদ্য্র দূরীকরণ ও সামাজিক স¤প্রীতি বৃদ্ধি পাবে। সভায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন গ্রীনফিনিটির চীফ অপারেটিং অফিসার ড. দিলরুবা বেদেনা।



সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 তরুণদের দক্ষতা বাড়াতে ‘ইয়ুথ স্কিলস কনফারেন্স’ অনুষ্ঠিত

তরুণদের দক্ষতা বাড়াতে ‘ইয়ুথ স্কিলস কনফারেন্স’ অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের তরুণদের দক্ষতা বাড়াতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ইয়ুথ স্কিলস কনফারেন্স-২০২৩

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), ব্রিটিশ কাউন্সিল  গ্রামীণফোন সম্মিলিতভাবে সম্প্রতি ঢাকার একটি হোটেলে কনফারেন্সের আয়োজন করে। কনফারেন্সটি বাস্তবায়ন করে ফিউচারনেশন।

এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের সকল বিভাগ থেকে অংশগ্রহণকারী তরুণদের ‘গ্রিন স্কিল’ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানানো এবং তাদের ভবিষ্যত ক্যারিয়ারের জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করা।

কনফারেন্সের সেশনগুলো তরুণদের জন্য বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। প্রথম সেশনটি অংশগ্রহণকারী তরুণদের একটি শিক্ষণীয় সময় উপহার দেয়ার জন্য পরিচালিত হয়। এই সেশনে তারা দক্ষ প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে বেশ কিছু বিষয়ে জানতে পারেযার মধ্যে রয়েছে - এসডিজি পরিচিতিভবিষ্যত উপযোগী কর্মদক্ষতার জন্য গ্রিন স্কিলসগ্রিন স্টার্ট-আপএবং গ্রিন স্কিল  এসডিজি কিভাবে একে অপরের পরিপূরক। এর সাথে এসডিজি নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে ইউএনভি পক্ষ থেকে একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপিত হয়। কনফারেন্সে ভবিষ্যত কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা  এই লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়ে একটি প্যানেল আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়যাতে বিভিন্ন শিল্পখাতের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

কনফারেন্সের বিশেষ আকর্ষণ ছিল দেশের  টি বিভাগ থেকে আসা ১৩ টি যুব-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নমূলক উদ্যোগের প্রদর্শনী। দেশের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে এমন সৃজনশীল সমাধান  চিন্তার প্রতিফলন ঘটানো উদ্যোগগুলো অংশগ্রহণকারী তরুণদের অনুপ্রাণিত করে।

সম্মেলনের শেষ সেশনটি ছিল “ইয়ুথ টক”, যেখানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাসরীন আফরোজনির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব), এনএসডিএ; (হার এক্সিলেন্সিসারাহ কুকবাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনারস্টেফান লিলারআবাসিক প্রতিনিধিইউএনডিপি বাংলাদেশইয়াসির আজমানপ্রধান নির্বাহীগ্রামীণফোনএবং টম মিসোসাকান্ট্রি ডিরেক্টরব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার (হার এক্সিলেন্সিসারাহ কুক বলেন, “আজকের সম্মেলনে তরুণদের উপস্থিতি দেখে খুবই ভালো লাগছেএবং আমি আনন্দিত যে তারা ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং ইউএনডিপির আয়োজনে নিজেদের দক্ষতা বিকাশ করতে পারছে। যুক্তরাজ্যে দারিদ্র্য মোকাবেলানারী-পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে শিক্ষা  দক্ষতার গুরুত্ব প্রচার করা। এর মাধ্যমে আমরা আরও সমৃদ্ধ সমাজ তৈরি করতে পারব। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক পরিসরে অগ্রসর হতে আমরা বাংলাদেশের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি। ক্যারিয়ার গড়ার জন্য দক্ষতা তৈরি করে দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তার মাধ্যমেআজ এখানে উপস্থিত তরুণরা বাংলাদেশ এবং বিশ্বের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত গড়ে তুলতে সহায়তা করবে

তরুণদের বর্তমানে অর্জিত দক্ষতা কিভাবে ভবিষ্যৎ গড়তে সহায়তা করবেসে প্রসঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে ইউএনডিপি বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বলেন, “তরুণদের দৃষ্টিভঙ্গিশক্তি এবং সাগ্রহ অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলকশান্তিপূর্ণ  প্রগতিশীল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে।

টম মিসোসাব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন, ‘বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত  তরুণদের দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নগ্রিন টেকনোলোজি এবং পরিবেশ স্টুয়ার্ডশিপ নিয়ে আগ্রহ  আলোচনা আমাকে মুগ্ধ করেছে। ভবিষ্যত উন্নয়নের কর্মসূচিতে আমাদের সমঝোতার অংশ হিসেবে এই যুব সম্মেলনে ইউএনডিপির সাথে কাজ করতে পেরে ব্রিটিশ কাউন্সিল আনন্দিত। আমরা শিক্ষার অনন্য শক্তিকে একযোগে কাজে লাগাতে চাই এবং সারাদেশের তরুণদের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধি করে তাদের কর্মসংস্থান  উদ্যোক্তা হবার সম্ভাবনা বাড়াতে চাই। ইংরেজি শিক্ষা এবং শিল্পকলায় জীবনমুখী সুযোগ তৈরির মাধ্যমে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের পরবর্তী প্রজন্মকে দক্ষ্  আত্মবিশ্বাসী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, “স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প ২০৪১-এর যাত্রাকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে জনমিতিক লভ্যাংশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।  যাত্রায় আমাদের তরুণদের দক্ষ করে তুলতে হবেএবং এটা করার এখনই সময়। আজ আমরা ইয়ুথ স্কিলস কনফারেন্স ২০২৩ -এর আয়োজনে সকলে একত্রিত হয়েছি। আমাদের মাঝে উপস্থিত আছেন প্রতিশ্রুতিশীল  সম্ভাবনাময় অসংখ্য তরুণযাদের মধ্যে অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে রয়েছে।  সম্মেলন সবাইকে একত্রিত