বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৩

ফিলিস্তিনের জন্য শোক দিবস ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ফিলিস্তিনের জন্য শোক দিবস ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

 

ফিলিস্তিনের জন্য আগামী শনিবার শোক দিবস ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, শনিবার ফিলিস্তিনের জন্য আমাদের শোক দিবস ঘোষণা করেছি। সেদিন আমাদের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। 

বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর সড়ক ভবনে আয়োজিত ১৫০টি সেতুসহ কয়েকটি প্রকল্প উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান । এছাড়াও শুক্রবার সারাদেশের প্রত্যেকটা মসজিদ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে জুমার পরে তাদের জন্য দোয়া এবং প্রার্থনা করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসরায়েল যেভাবে হাসপাতাল হামলা করে নারী-শিশুদের হত্যা করেছে, আমরা একটা নিন্দা জানিয়েছি। আমাদের কথা হচ্ছে, দ্রুত এটা বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিনিরা তাদের ন্যায্য জায়গা যেন ফেরত পায়। যে জায়গাগুলো দখল করছে তাদের দিতে হবে। সেখানে শুধু মুসলমান নয়, খ্রিষ্টান, ইহুদি অনেকেই ছিল, যারা মারা গেছেন। 

বিএনপি ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মানুষের পাশে নেই উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, কেউ নাখোশ হবে এই ভয়ে বিএনপি ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মানুষের পাশে নেই। বিএনপির সব কাজই ধ্বংসাত্মক, এই বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি বলেন, জাতির পিতার আদর্শ অনুসরণ করে দেশের উন্নয়নে কাজ করেছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা মানে দেশের উন্নয়ন। আন্দোলনে আপত্তি নেই, আগুন সন্ত্রাস করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আন্দোলনের নামে গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ এবং সম্পদের ক্ষতি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৩

ফটোসাংবাদিক লুৎফর রহমানের  ১৬ তম মৃত্যুবার্ষিকী

ফটোসাংবাদিক লুৎফর রহমানের ১৬ তম মৃত্যুবার্ষিকী


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয়ভাজন ও বিশ্বাসযোগ্য ফটোগ্রাফার লুৎফর রহমান ১৯২৬ সালে  মুর্শিদাবাদে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আগামী বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

দীর্ঘ ৪৫ বছরের কর্মময় জীবনে প্রয়াত লুৎফর রহমান ১৯৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনী প্রচারণা, ৭০’র নির্বাচন এবং ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণসহ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অংসখ্য দুর্লভ ছবি তুলেছেন। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ আনুষ্ঠানিকতা ও ঘরোয়া মুহূর্তের বহুমূল্যবান ছবি তাঁর ক্যামেরায় ধারণ করেছেন। যা আজকালের সাক্ষী; ইতিহাসের দৃশ্যপট হিসেবে প্রজন্ম প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে পড়েছে, পড়বে।

১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার প্রবর্তিত ৫ ও ১০ টাকার নোটে ব্যবহৃত বঙ্গবন্ধুর ছবিটিও তাঁরই তোলা। এজন্য তিনি পুরস্কৃত হয়েছেন। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত মিরপুরস্থ ‘টাকার জাদুঘর’-এর ১নং হলে সংরক্ষিত আছে ফটোগ্রাফার লুৎফর রহমানের তোলা বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত ৫ ও ১০ টাকার নোট দুটো।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটিতে বঙ্গবন্ধুর প্রিয় আলোকচিত্র শিল্পী মরহুম লুৎফর রহমানের তোলা বঙ্গবন্ধু ও হোসেন সোহরাওয়ার্দীর রাজশাহী সফরের এক দুর্লভ আলোকচিত্র ছাপানো হয়েছে। এছাড়াও তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ১৯৫৪ সালে রাজশাহীতে নৌকা দিয়ে পদ্মা নদী পাড়ি দেয়ার এক দুর্লভ ছবি তোলেন যা জাতির পিতার ৪০তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় গত ১৩ আগষ্ট ২০১৫ তারিখে ‘চিত্র গাঁথায় শোখ গাঁথা’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে প্রদর্শীত হয় এবং ছবিটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকৃষ্ট করে।

বঙ্গবন্ধু তাঁর এই একান্ত প্রিয়ভাজন ফটোসাংবাদিককে একটি ক্যামেরা উপহার দিয়েছিলেন। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু খুশি হয়ে তখন ৩,০০০/- (তিন হাজার) টাকা সম্মানী দিয়েছিলেন তাকে।

ভারত বাংলা মিলিয়ে অনেক সার্টিফিকেট ও পদক পেয়েছেন। বাংলাদেশের রাজনীতির আর্কাইভ হিসেবে খ্যাত ‘প্রতিচ্ছবি’ ফটোগ্রাফার লুৎফর রহমানের নিজস্ব উদ্যোগ। যা বর্তমানে তাঁর একমাত্র পুত্র বাংলাদেশ বেতারের আলোকচিত্র শিল্পী মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু ‘প্রতিচ্ছবি ফটোগ্রাফার্স’ এর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। প্রয়াত আলোকচিত্রী বাংলাদেশ বেতারের আলোকচিত্রী (নিজস্ব শিল্পী) হিসেবে চাকরি করতেন। জাতীয় বেতার ভবনের নীচ তলায় বঙ্গবন্ধু কর্ণার ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ফটো গ্যালারীতে তাঁর তোলা স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন ছবি টাঙ্গানো আছে।

জাতীয় বেতার ভবনে মুজিববর্ষের প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধুর কর্ণারের জন্যে জাতির পিতার ছবি তুলেছেন আলোকচিত্র লুৎফর রহমান। লুৎফর রহমানের তোলা বহু দুর্লভ আলোকচিত্র ‘চিরঞ্জীব শেখ মুজিব’, ‘বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির মহানায়ক’ (জাতির পিতার দুর্লভ ফটো এ্যালবাম, আলোকচিত্রী লুৎফর রহমানের ক্যামেরায় সংগ্রাহক ও সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু, ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক) ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ’ সহ মূল্যবান বহু দালিলিক গ্রন্থে মুদ্রিত হয়েছে। বর্তমানের আইসিটি বিভাগ বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেলের ছবি দিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন।

আলোকচিত্রী লুৎফর রহমানের পেশা জীবনের ওপর তার সুযোগ্য সন্তান মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু সম্পাদনা করেছেন ‘জীবনের জলছবি’ নামের একটি গ্রন্থ। যাতে মুদ্রিত হয়েছে খ্যাতিমান লেখকদের মূল্যবান প্রবন্ধ নিবন্ধসহ স্মৃতিচারণমূলক লেখা। তাছাড়া ‘জাতির পিতার দুর্লভ ফটো এ্যালবাম’ বইতে তার তোলা একক ছবির এ্যালবাম, ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে।

কালের সাক্ষী ফটোগ্রাফার লুৎফর রহমান ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন সদালাপী ও পরোপকারী। প্রখ্যাত এ ফটোগ্রাফার ২০০৬ সালের ১১ অক্টোবর ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তিনি এক পুত্র ও তিন কন্যা সন্তান রেখে যান। তাঁর সহধর্মিনী ও দু’কন্যা বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী।

দিবসটি উপলক্ষে মরহুমের আত্মার শান্তি কামনায় তাঁর নিজ বাসভবনে এক দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। মরহুমের সহকর্মী, শুভাকাঙ্খী ও নিকটাত্মীয় ছাড়াও সমাজের বিশিষ্টজন উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করেছেন মরহুমের শোকার্ত পরিবার।

মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু

বাংলাদেশ বেতার বাংলার আলোকচিত্র শিল্পী

পরিচালক: প্রতিচ্ছবি ফটোগ্রাফার্স ডিজিটাল ষ্টউডইও


স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে কৃমিনাশক ট্যাবলেট বিতরণ শুরু।

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে কৃমিনাশক ট্যাবলেট বিতরণ শুরু।

 

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো শুরু হয়েছে। এক এক করে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ৩ টি শাখায় ট্যাবলেট খাওয়ানো হবে বলে জানান স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ।

আজ বুধবার (১১অক্টোবর ২০২৩) সকাল ১১টায় স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ঢাকার আগারগাঁও শাখায়  এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন।

এই সময় এক আলোচনায় প্রদান শিক্ষক তানিয়া শেখ বলেন, কৃমিনাশক ট্যাবলেট সেবনের মাধ্যমে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটবে। অপুষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাবে। শিক্ষার্থীদের পাঠে মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে। গড়ে উঠবে মেধাবী জাতি।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক রাশিদা আক্তার, সোহাগী আক্তার ও চাদনী আক্তার।

মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৩

  স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার "স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস পালন

স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার "স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস পালন


স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা সামাজিক সংগঠন ১০ অক্টোবর স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।  

এ উপলক্ষ্যে সকাল সাড়ে ১১ টায় স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনা উদ্বোধনে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ, স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের শিক্ষকবৃন্দ অংশ নেন।

গ্লোবোক্যান এর তথ্য অনুযায়ী, নীরব ঘাতক স্তন ক্যান্সার। প্রতি বছর বাংলাদেশে প্রায় তেরো হাজার নারী নতুন করে এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। মারা যান প্রায় আট হাজার। আক্রান্তের তুলনায় মৃত্যুহার অত্যন্ত উদ্বেগজনক। 

সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, নারীদের সংকোচবোধ আর দেরিতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া এর কারণ। বাংলাদেশে সার্বিকভাবে ক্যান্সার নির্ণয় ও চিকিৎসা ব্যবস্থা অপ্রতুল ও ব্যয়বহুল। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ, প্রাথমিক অবস্থায় নির্ণয় ও ক্যান্সার স্ক্রিনিং এর কোনো জাতীয় কর্মকৌশল, কর্মপরিকল্পনা ও কর্মসূচি নেই।

গত ৫ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে স্বদেশ মৃত্তিকার উদ্যোগে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। 

সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৩

শেয়ারট্রিপের বিশ্বকাপ ক্রিকেট ক্যাম্পেইনে এয়ার টিকিট জিতার সুযোগ!

শেয়ারট্রিপের বিশ্বকাপ ক্রিকেট ক্যাম্পেইনে এয়ার টিকিট জিতার সুযোগ!

[ঢাকা, অক্টোবর ০৮, ২০২৩] আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩ উপলক্ষে শেয়ারট্রিপ ঢাকা এবং

চট্টগ্রামের ছয়টি বিখ্যাত রেস্টুরেন্টের সাথে পার্টনারশিপ করেছে। প্রথমবারের মতো গ্রাহকদের বিশ্বকাপ অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করে তুলতে শেয়ারট্রিপ শেফস টেবিল, কোর্টসাইড, শেফমেট লাউঞ্জ, বার্গারিটা, দি এরোস্তো এবং ফ্রিওলেনতো এই ছয়টি রেস্টুরেন্টের সাথে কোলাবোরেশন করেছে। সেই সাথে এয়ারলাইন্স পার্টনার হিসেবে থাকছে এয়ার অ্যাস্ট্রা।

৬ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ পর্যন্ত এই এক্সাইটিং ক্যাম্পেইনটি চলাকালীন সময়ে ভ্রমণকারীরা এয়ার টিকিট, হোটেল স্টেসহ আরও অনেক অবিশ্বাস্য পুরস্কার জেতার সুবর্ণ সুযোগ পাবেন৷
ক্যাম্পেইনটিতে অনলাইন এবং অফলাইন, উভয় ধরনের সেগমেন্ট থাকছে। অনলাইন সেগমেন্টে, শেয়ারট্রিপ তাদের ফেসবুক পেইজে “গেস এন্ড কমেন্ট টু উইন” এর আয়োজন করছে। অংশগ্রহণকারীদের পরপর ১২টি ম্যাচের সঠিক ফলাফল অনুমান করতে হবে। যারা সর্বাধিক সংখ্যক সঠিক উত্তর অনুমান করতে সক্ষম হবে,তাদের বিজয়ী হিসাবে ঘোষণা করা হবে।

সেই সাথে, পার্টনার রেস্টুরেন্টগুলোতে রোমাঞ্চকর অ্যাক্টিভিটি হোস্ট করার মধ্য দিয়ে ক্যাম্পেইনের
অফলাইন সেগমেন্ট অনুষ্ঠিত হবে৷ অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা এসকল অ্যাক্টিভিটিতে সর্বোচ্চ স্কোর
অর্জন করবেন, তাদের শেয়ারট্রিপ এর পক্ষ থেকে চমৎকার সব পুরস্কার দেওয়া হবে। 

এই ক্যাম্পেইনকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলতে রেস্টুরেন্টগুলোতে ক্রিকেট বিশ্বকাপ সরাসরি সম্প্রচার করা হবে এবং সবাই বড় পর্দায় উপভোগ করতে পারবেন। অংশগ্রহণকারীরা রেস্টুরেন্টে বসে ম্যাচ উপভোগ করার পাশাপাশি শেয়ারট্রিপ ট্রাভেল ভাউচার সংগ্রহ করতে পারবেন।

শেয়ারট্রিপ-এর ব্র্যান্ড কমিউনিকেশনস, মিডিয়া ও পিআর-এর প্রধান মোফাসসাল আজিজ বলেন, "এই  ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকদের বিশ্বকাপ উদযাপনকে আরও বাড়িয়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।

ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা তাদের বন্ধু এবং পরিবারের সাথে শেয়ার করার জন্য একটি অনন্য অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। বিশ্বকাপ ক্রিকেটের উদযাপনকে আরও রোমাঞ্চকর ও অনন্য করে তুলতেই আমাদের এই আয়োজন।"

ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের কমার্শিয়াল কাউন্সেলরের সাথে আইবিএফবি’র বৈঠক  উপযুক্ত ব্যবসার পরিবেশের ওপর জোর দেন জন ফে

ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের কমার্শিয়াল কাউন্সেলরের সাথে আইবিএফবি’র বৈঠক উপযুক্ত ব্যবসার পরিবেশের ওপর জোর দেন জন ফে

 [ঢাকা, ০৮ অক্টোবর ২০২৩] ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) সম্প্রতি
রাজধানীতে অবস্থিত এর নিজস্ব প্রাঙ্গণে ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর জন
ফে’র সাথে একটি বৈঠকের আয়োজন করে। জন ফে বাংলাদেশের ব্যবসার পরিবেশ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেন। জন ফে’র উপস্থিতিতে আইবিএফবি সভাপতি হুমায়ুন রশীদ আইবিএফবি’র ভূমিকা ও বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের চিত্র তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে আইবিএফবি’র পরিচালক ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র
অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এ.এফ.হাসান আরিফ; আইবিএফবি’র সরকারি সম্পর্ক ও অ্যাডভোকেসি কমিটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ শামীম চৌধুরী, এনডব্লিউসি, পিএসসি (অবসরপ্রাপ্ত); সাবেক সচিব ও এনবিআরের চেয়ারম্যান এবং আইবিএফবি’র অর্থ কমিটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ আবদুল মজিদ; আইবিএফবি’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী এবং আইবিএফবি’র সহ-সভাপতি (ফাইনান্স) লুৎফুন্নিসা সৌদিয়া খান।

ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর জন ফে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের
স্বার্থে বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। উপযুক্ত ব্যবসায়িক
পরিবেশের ঘাটতির কারণে মার্কিন বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে ব্যবসা করতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন
হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের উচিত সব বিষয়ে কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করা। সামনের দিনগুলোতে বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তবে আমরা ব্যবসায়িক সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে যাচ্ছি।

আইবিএফবি সদস্যদের প্রশ্নের জবাবে জন ফে আশ্বস্ত করেন যে, বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের
পক্ষ থেকে উত্থাপিত বিভিন্ন ইস্যু যুক্তরাষ্ট্র অবশ্যই ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে। মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র ব্যবসা-বাণিজ্যের সাথে সম্পর্কিত সকল বিষয়ে কমপ্লায়েন্স থাকবে বলে আশা করে। 

তিনি আরও বলেন, কঠিন পরিস্থিতি সত্ত্বেও আগামী দিনে বাংলাদেশ আরও ভাল করবে এবং মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজি ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য ফলপ্রসূ হবে।

আইবিএফবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এস সিদ্দিকী বলেন, বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে, কিন্তু বিদ্যমান পরিবেশ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৩

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনঃ বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনঃ বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত

আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘The teachers we need for the education we want: The global imperative to reverse the teacher shortage’. অর্থাৎ ‘আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করতে চাই তার জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষক: শিক্ষকের স্বল্পতা কাটানো বৈশ্বিক দাবি’।

স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা আয়োজিত স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন, ৪৫ পশ্চিম আগারগাঁও, ঢাকায়, বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপদযাপিত হয়। 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন 

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র শিক্ষক রাশিদা আক্তার, শিক্ষক সোহাগী আক্তার ও চাদঁনী আক্তার।

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষকদের নিয়ে কবিতা,ছবি আকা, গল্প শোনানোর মাধ্যমে আজকের দিনটি পালন করে।


মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৩

বিশ্ব প্রাণী দিবস আজ

বিশ্ব প্রাণী দিবস আজ

 বিশ্ব প্রাণী দিবস বুধবার (৪ অক্টোবর)। প্রাণীর অধিকার নিশ্চিত করতে প্রতিবছর ৪ অক্টোবর দিবসটি পালন করা হয়। মানুষের খাদ্য শৃঙ্খলকে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রাণীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এ পৃথিবীতে একটি সুস্থ পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রাণীর গুরুত্ব অনেক। প্রতিটি প্রাণীর খাদ্য শৃঙ্খলে এক অনন্য জায়গা রয়েছে, যা বাস্তুসংস্থান নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অবদান রাখে। কিন্তু বর্তমানে অনেক প্রাণী ও পাখি বিপন্ন হচ্ছে।

১৯৩১ সালে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে পরিবেশ বিজ্ঞানীদের এক সম্মেলনে ৪ অক্টোবরকে বিশ্ব প্রাণী দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

সেই থেকে প্রাণীদের কল্যাণে ও তাদের অধিকার রক্ষায় প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৪ অক্টোবর পালিত হয় বিশ্ব প্রাণী দিবস। সারাবিশ্বে দিবসটি পালন করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ন্যাচার ওয়াচ ফাউন্ডেশন। এছাড়াও দেশে দেশে প্রাণী কল্যাণমূলক সংস্থা দিবসটি পালন করে।

সোমবার, ২ অক্টোবর, ২০২৩

তরুণদেরঅনুপ্রাণিত করতে গ্রামীণফোনের `চলো বাংলাদেশ ২০২৩

তরুণদেরঅনুপ্রাণিত করতে গ্রামীণফোনের `চলো বাংলাদেশ ২০২৩

[ঢাকা, ০২ অক্টোবর, ২০২৩] অনুপ্রেরণা ও একতাবদ্ধ হওয়ার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আজ (০২ অক্টোবর)

রাজধানীর এক হোটেলে “চলো বাংলাদেশ ২০২৩” ক্যাম্পেইন শুরু করল গ্রামীণফোন। আড়ম্বরপূর্ণ এ
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের চিফ বিজনেস অফিসার আসিফ নাইমুর রশিদ ও প্রতিষ্ঠানটির হেড
অব মার্কেটিং ফারহা নাজ জামান সহ বিভিন্ন সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ। দেশের মানুষ, বিশেষ করে তরুণদের
অদম্য চেতনায় এগিয়ে যাওয়ার অনন্য যাত্রার উদযাপনেই এ ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছে গ্রামীণফোন।
একটি শব্দের চেয়েও বেশি, "চলো বাংলাদেশ" দীর্ঘকাল ধরে লক্ষ লক্ষ বাংলাদেশীর জন্য আশার আলো এবং
প্রকৃত অনুপ্রেরণার উৎস। অর্থবহ আইকনিক এ গানটি যেন আমাদের জাতীয় চেতনাকেই তুলে ধরে। কিছু দিন
পরই শুরু হতে যাচ্ছে আইসিসি মেন’স ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ ২০২৩। এ উপলক্ষে ‘চলো বাংলাদেশ’এর শক্তিকে
কাজে লাগিয়ে দেশের তরুণদের আরো ভালো কিছু করতে অনুপ্রাণিত করতে র‍্যাবিটহোল, ওয়ালটন, এপেক্স,
মাস্টারকার্ড, সুজুকি মোটরস, পাঠাও, র‍্যাংগস, শাওমি, শেয়ারট্রিপ, খাজানা মিঠাই, আর্টিসান, ডিসকভারি
ট্যুরস অ্যান্ড লজিস্টিকস, তাবাক কফি, সিম্ফনি, সেলেক্সট্রা লিমিটেড-সহ অন্যান্য ব্র্যান্ডের সাথে
অংশীদারিত্ব করেছে গ্রামীণফোন।
পাশাপাশি, “চলো বাংলাদেশ ২০২৩” ক্যাম্পেইনে ভক্তদের জন্য থাকছে বিভিন্ন আকর্ষণীয় কার্যক্রম, যার
মধ্যে রয়েছে জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম র‍্যাবিটহোলে বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোর লাইভ দেখার সুযোগ। এ
ক্যাম্পেইনের অন্যতম আকর্ষণ ‘চলো বাংলাদেশ প্যাক।’ মাইজিপি অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকরা দুর্দান্ত এই
ইন্টারনেট প্যাকটি উপভোগ করতে পারবেন। এর ফলে, ক্রিকেট বিশ্বকাপের উন্মাদনা উপভোগে করতে
পারবেন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসকারীরাও। তরুণদের লাইফস্টাইলকে সমৃদ্ধ করতে থাকবে চলো
বাংলাদেশ থিমের জুতা, উইন্ডব্রেকার, টি-শার্ট, সুইট বক্স, কফি কাপ প্রভৃতি, যা পাওয়া যাবে গ্রামীণফোনের
পার্টনার আউটলেটগুলোতে। আইসিসি মেন’স ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ ২০২৩ এর সাথে মিলিয়ে গ্রামীণফোন
‘চলো বাংলাদেশ’ গানের থিম তৈরি করেছে, যা বিশ্বকাপকে করে তুলবে আরও উত্তেজনাপূর্ণ, ফিরিয়ে আনবে
ক্রিকেটপ্রেমীদের রোমাঞ্চকর স্মৃতিকে।
এ নিয়ে গ্রামীণফোনের চিফ বিজনেস অফিসার আসিফ নাইমুর রশিদ বলেন, “গ্রামীণফোন গ্রাহক-কেন্দ্রিক
ব্র্যান্ড। আর এ হিসেবে আমরা গ্রাহকদের সেবাদানে অঙ্গীকারবদ্ধ – হোক সেটা শক্তিশালী নেটওয়ার্ক ও
দ্রুতগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করা কিংবা এর চেয়েও বেশি কিছু। গ্রামীণফোনে আমাদের লক্ষ্য সবাইকে
অনুপ্রাণিত করা। এজন্য, আমাদের "চলো বাংলাদেশ ২০২৩" ক্যাম্পেইন-এর মাধ্যমে, আমরা সবাইকে, বিশেষ
করে আমাদের সম্ভাবনাময় তরুনদেরকে একটি নতুন যাত্রা শুরু করার জন্য আহ্ববান জানাই, যেখানে
আকাঙ্ক্ষা উদ্ভাবনের সাথে মিলিত হয়, যেখানে ঐক্য শক্তি হয়ে ওঠে এবং যেখানে বাংলাদেশের অদম্য চেতনা
প্রগতির আলো জ্বালায়। আর এ যাত্রা শুরুর এখনই সময়। আমাদের এ যাত্রায় আমি আমাদের সকল
অংশীদারদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আসুন আমরা একসাথে আমাদের প্রিয় দেশের জন্য প্রত্যাশা ও সীমাহীন
সম্ভাবনার নতুন আখ্যান রচনা করি এবং আরও ঐক্যবদ্ধ ভবিষ্যতের পথকে আলোকিত করি”।
অনুষ্ঠানটিতে যারা "চলো বাংলাদেশ ২০২৩" প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, তাদের প্রতি
গ্রামীণফোনের পক্ষ প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও সন্মান প্রদর্শন করা হয়। এছাড়াও, বিভিন্ন কার্যক্রম
ও ব্র্যান্ড অংশীদারিত্ব সম্পর্কে জানার ক্ষেত্রে ক্যাম্পেইনটি একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।
গ্রামীণফোন #চলোবাংলাদেশ -এ যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে সবাইকে এ ক্যাম্পেইনে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান
জানিয়েছে। কেননা, গ্রামীণফোন বিশ্বাস করে এর মাধ্যমেই একসাথে আরও একতাবদ্ধ ও উজ্জ্বল
সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

স্বদেশ মৃত্তিকায়  বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালিত

স্বদেশ মৃত্তিকায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালিত

২ অক্টোবর, ২০২৩ স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা নানা আয়োজনে মধ্যদিয়ে ঢাকা ও নরসিংদী বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালিত হয়েছে।

"বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ" পালিত হলো স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে।
‘শিশু জন্য বিনিয়োগ করি, ভবিষ্যতের বিশ্ব গড়ি’ এ প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ সোমবার আগারগাওঁ জাতীয় বিজ্ঞাণ ও প্রযুক্তি জাদুঘর সংলগ্ন। স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সামনে থেকে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি  বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। 

পরে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
 
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ 
 
আরো উপস্থিত ছিলেন  স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সিনিয়র শিক্ষক রাশিদা আক্তার, শিক্ষক সোহাগী আক্তার, শিক্ষক চাঁদনী আক্তার
 
সভায় শিশু অধিকারের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। 
স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ জানান স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের প্রতিটি শাখার শিশুরাই সুবিধাবঞ্চিত তাই এই শিশুদের অধিকার গুলো বাস্তবায়ন করা জরুরি। এ শিশুরাও আমাদের সমাজের অংশ। অবহেলা নয় শিশুদের নিজস্ব অধিকার দিয়ে সুন্দর ভাবে বাচতে দেই। আজকের শিশু আগামীর ভবিষ্যত।
 
 
 বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নিয়ন্ত্রণাধীন স্বাধীনতা জাদুঘরে বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্রের  নিয়মিত প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নিয়ন্ত্রণাধীন স্বাধীনতা জাদুঘরে বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্রের নিয়মিত প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নিয়ন্ত্রণাধীন স্বাধীনতা জাদুঘর মিলনায়তনে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)
বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্রের নিয়মিত প্রদর্শনীর উদ্বোধনী
অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রামাণ্যচিত্র ও
চলচ্চিত্রের নিয়মিত প্রদর্শনী;র শুভ উদ্বোধন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি
বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব কে এম খালিদ, এমপি। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত নারী আসন-৫ থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব নাহিদ ইজাহার  খান এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সচিব গাজী মো. ওয়ালি-উল-হক। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ  জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক জনাব মো. কামরুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন স্বাধীনতা জাদুঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব মো. গোলাম কাউছার। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগের উপ-কীপার জনাব দিবাকর সিকদার।

২০১৫ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা জাদুঘর যাত্রা শুরু করে। জাদুঘরটি ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
অর্থাৎ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে অবস্থিত। জাদুঘরটি বাঙালি ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে
ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ এই ঐতিহাসিক
স্থান থেকেই বাঙালিদেরকে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র শুনিয়েছিলেন। জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই
জাদুঘরের মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্রের নিয়মিত
প্রদর্শনী চালু ছিলো। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এবং সংস্কৃতি
বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় পুনঃরায় প্রদর্শনীটি চালু করা সম্ভব হয়েছে। বঙ্গবন্ধু এবং
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র ও চলচ্চিত্রের নিয়মিত প্রদর্শনী জাদুঘর চলাকালীন দর্শনার্থীগণ
বিনামূল্যে শনিবার থেকে বুধবার সকাল ১০.৩০ মিনিট থেকে বিকাল ৪.৩০ মিনিট পর্যন্ত এবং শুক্রবার
বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত উপভোগ করতে পারবেন। বৃহস্পতিবার ও অন্যান্য সরকারি
ছুটির দিন প্রদর্শনী বন্ধ থাকবে।

জাদুঘরটিতে ১৪৪টি কাচের প্যানেলে ৩০০-এরও বেশি ঐতিহাসিক আলোকচিত্র প্রদর্শিত রয়েছে।
টেরাকোটা, ঐতিহাসিক আলোকচিত্র, যুদ্ধের ঘটনা সংবলিত সংবাদপত্রের প্রতিবেদনও প্রদর্শিত
হচ্ছে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিভিন্ন বিদেশী পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিলিপি এবং
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিদেশে প্রচারণা সৃষ্টিতে তৈরিকৃত বিভিন্ন পোস্টারও জাদুঘরের প্রদর্শনীতে
রয়েছে। বাংলাদেশের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান এবং স্থাপনার চিত্রও রয়েছে। ১৯৭১
সালের ১৬ ডিসেম্বরে যে টেবিলে তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল
আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেছিলেন, তার একটি অনুলিপিও রয়েছে
জাদুঘরটিতে। এটি বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র ভূ-গর্ভস্থ জাদুঘর। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও এর
পেছনের গল্পগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা নিতে স্বাধীনতা জাদুঘর কমপ্লেক্স দর্শকদের জন্য এক
অনন্য স্থান। সবাইকে জাদুঘরটি পরিদর্শনের এবং বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র ও
চলচ্চিত্রের নিয়মিত প্রদর্শনী উপভোগের জন্য সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

উল্লিখিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি আপনার বহুল প্রচারিত সংবাদ মাধ্যমে প্রচার/প্রকাশ করার জন্য
আপনাকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত

সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত

বাংলাদেশে ৫ দশমিক ২ ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ২।

সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে এ কম্পন অনুভূত হয় বলে গুগলের আর্থকোয়াক অ্যালার্ট সিস্টেমের তথ্য থেকে প্রথম জানা যায়।

বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও নেপাল, ভূটান এবং চীনেও অনুভূত হয়েছে এর কম্পন।

তবে ইউএসজিএস জানায়, ভূমিকম্পটি ৫.৪ মাত্রার। আসামের গোয়ালপাড়া থেকে ২৪ কিলোমিটার দক্ষিণে ছিল এর উৎপত্তিস্থল। উৎপত্তিস্থলে ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

গত ১৭ সেপ্টেম্বর সর্বশেষ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা। রিখটার স্কেলে ওই কম্পনের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ২। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল টাঙ্গাইলে।

এর আগে, গত ১৪ আগস্ট রাত নয়টার দিকে রাজধানীসহ সারাদেশে রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

রবিবার, ১ অক্টোবর, ২০২৩

বিশ্ব প্রবীণ দিবস 2023 : প্রবীণ বরণ, শিশু নৃত্য, উপহার বিতরণ এবং বর্ণাঢ্য র‍্যালী

বিশ্ব প্রবীণ দিবস 2023 : প্রবীণ বরণ, শিশু নৃত্য, উপহার বিতরণ এবং বর্ণাঢ্য র‍্যালী

বিশ্ব প্রবীণ দিবস আজ। প্রতিবছর ১ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী পালিত হয়ে আসছে দিবসটি। সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও আজ পালিত হচ্ছে দিবসটি। প্রবীণ দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য হলো ‘সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণায় প্রবীণদের জন্যে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি পূরণে প্রজন্মের ভূমিকা।’

 প্রতিবারের মতো এ বছরও   প্রবীণ বান্ধব বাংলাদেশ চাই , NDF্‌ স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা , প্রবীণ বন্ধু RD RC,ও ACED যৌথভাবে দিবসটি উদযাপন করে।

দিবসটি উপলক্ষে রবিবার (১লা অক্টোবর ) বিকাল ৪.০০ টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে, ঢাকা, প্রবীণ বরণ, শিশু নৃত্য, উপহার বিতরণ এবং বর্ণাঢ্য  র‍্যালির আয়োজন করা হয়।

 এসময় উপস্থিত ছিলেন  প্রবীণ বান্ধব বাংলাদেশ চাই সভাপতি  মিতালি হোসেন, শিক্ষাবিদ বর্ণালী হোসেন,  নিরাপদ ডেভেলেপম্যান ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান  ইবনুল সাঈদ রানা, প্রবীণ বন্ধুর সভাপতি ডা. মহসিন কবির লিমন, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন,  স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার মহাসচিব তানিয়া শেখ, RD RC চেয়ারম্যন এজাজ আহমেদ, নিরাপদ খাদ্য অধিকার মঞ্চের ভাইস চেয়ারম্যান শাহবাল আহমেদ জনি, নিরাপদ খাদ্য অধিকার মঞ্চের যুগ্ম মহাসচিব তৌহিদা আক্তারসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন,সাংবাদিক, প্রবীণ, এলাকার গন্যমাণ্য ব্যাক্তিবর্গ,

বিশেষ আয়োজনে ছিলো স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহন।